বৈদ্যবাটী 8>సి তীরে উঠিয়া দেবগণ একটা কালীবাড়ীতে প্রবেশ করিলেন ও দেখিলেন—কালীর সেবা হইতেছে। নৈবেদ্যাদির আয়োজনওঁ মন্দ নহে । নারা । বরুণ ! এ কালী কাহার ? বরুণ। ইনি একজন মহাস্তের তত্ত্বাবধানে আছেন। ইহার কিছু বিষয় থাকায় সেবার বন্দোবস্তও ভাল । দেবতারা কালীবাড়ীর বাহিরে আসিয়া দেখেন—এক যুব একটি মস্তকবিহীন পাট লইয়া দাড়াইয়া আছে। কতকগুলি বেশু। এই সময় রঙ্গভঙ্গীর সহিত স্নান করিতে আসিতেছিল। দলটা যুবার কাছে আসিয়৷ দাড়াইল। এক বেগু কহিল “ও শালা ! পাটাটা কি একলা খাবি ? আমাদের আধখানা দে না ।” যুবা । স’রে বা ভাই, আমার কাছ থেকে স’রে যা । দাদা, ঠাকুরবাড়ীর মধ্যে আছেন, দেখতে পাবেন। বেশু। তোর দাদাকে তুই ভয় করিস্—আমরা কি ডরাই ? আয়লো সকলে জুটে পাটাটা কেড়ে নিই। যুবা । না ভাই, না ভাই, তোদের একটা কিনে দেব। পয়ে পড়ি, স’রে যা, তোদের মাইরি একটা কিনে দেব। এ দেখছিসনে কলকাতা হ’তে বাবুরা আসবেন ব’লে এখানে কাটাতে এসেছি । নিজের খাবার জন্তে হ’লে কি এখানে আসি ; বাড়ীতেই নিকেশ ক’বৃতাম । “দুর গুয়োটা, একটা পাট দিতে পাবৃলিনি?” বলিয়া বেগুীগণ হাসতে হাস্তে চলিয়া গেল । ব্ৰহ্মা। বরুণ, এ কি । পিতা এমন সব ছেলে জন্ম দিয়াছেন যে বেতার বিষ্ঠ খেয়ে মলেন! উপ। কৰ্ত্তা-জেঠা ! এক আধজন নয়, এই একপাল মাগীর বিষ্ঠা তার মুখে তাংড়াবে কেমন ক’রে f দেবগণ ইহার পর একটা দোকানে যাইয়। জলযোগ করিতে
পাতা:দেবগণের মর্ত্ত্যে আগমন.djvu/৫৮৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।