পাতা:দেবগণের মর্ত্ত্যে আগমন.djvu/৬৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কলিকাতা ৪৭৯ ৷ বক্তৃতা করিতেছেন, উহার নাম বাবু হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়। হেমবাৰু বাঙ্গালার মধ্যে একজন মুকবি। * . . . ব্ৰহ্মা। আমাকে রমেশবাবু ও হেমবাবুর জীবনবৃত্তান্ত সংক্ষেপে বল । বরুণ। রমেশচন্দ্র মিত্র দমদমার নিকটবর্তী এক ক্ষুদ্র গ্রামে ১৮৪০ খৃষ্টাব্যে জন্মগ্রহণ করেন। শৈশবে পিতৃহীন হওয়ায় তিনি কলিকাতায় মাতুলালয়ে পালিত হন। তিনি অতি যোগ্যতার সহিত হিন্দু স্কুলের পাঠ সমাপন করিয়া কলিকাতায় প্রেসিডেন্সি কলেজে প্রবিষ্ট হন। তথা হইতে ১৮৬০ সালে বি, এ, ও পরবর্তী বৎসরে ওকালতী পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হুইয়। হাইকোর্টে ওকালতী করিতে আরম্ভ করেন। অতি অল্প দিবসের মধ্যেই তিনি দেশীয় ব্যবহারাজীবগণের মধ্যে শ্রেষ্ঠস্থান অধিকার করেন। ১৮৭৪ সালে জষ্টিশ দ্বারকানাথ মিত্রের মৃত্যু হইলে রমেশচন্দ্র র্তাহার স্থানে হাইকোর্টের জজ নিযুক্ত হন। ১৮৮২ সালে প্রধান বিচারপতি সারু রিচার্ড গার্থ চুটি লইয়া বিলাতে গমন করেন ; তাহার স্থানে কোন জজ অস্থায়ী ভাবে প্রধান বিচারপতির কার্য্য করিবেন, এই বিষয় লইয়া শ্বেতাঙ্গ সম্প্রদায়ের মধ্যে মহা আন্দোলন উপস্থিত হয়, কিন্তু শ্বেতাঙ্গ সম্প্রদায় বলেন যে, নেটভে প্রধান বিচারপতির পদ পাইলে শ্বেতাঙ্গ সম্প্রদায়ের এ দেশে বাস করা ভার হইয়া উঠিবে ; কিন্তু বড়লাট মহামতি লর্ড রিপণ সাহেব সাহেবদিগের এই অন্যায় যুক্তিতে কর্ণপাত না করিয়া রমেশচন্দ্রকেই হাইকোর্টের অস্থায়ী প্রধান বিচারপতি নিযুক্ত করেন। ইতিপূৰ্ব্বে এদেশীয়ের ভাগ্যে এ পদলাভ ঘটে নাই। ১৮৮৬ খৃষ্টাব্দে তিনি পুনরায় অস্থায়ী প্রধান বিচারপতি নিযুক্ত হন। কিন্তু এবার আর কোন আপত্তি উঠে নাই * ! হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ১২৪৫ সালে হুগলী জেলার অধীন গুলিট নামক পল্লীগ্রামে মাতুলালয়ে মম দে তিনি কাৰ্য হইতে অবসর গ্রহণ করেন। গলনেষ্ট তার জলর পুরস্কারস্বরপ তাহাকে “সার” উপাধি প্ৰদান করেন। ১৮৯৯ शृंडेॉएक; ॐांशंब्र वृङ्क इ३ब्राप्ङ -मञ्चोजक । - • ,