কলিকাতা (t\ల কহিলেন, “আমি হুগলীতে নেবে হালিসহর, কাচড়াপাড়া, মদনপুর, চাকৃদ পৰ্য্যন্ত গিয়েছিলাম। সম্প্রতি কলিকাতায় আসিয়াছি। কলিকাতার উপর আমার মায়াটা বেশী বসিয়া গিয়াছে, কিন্তু থাকিতে পারি না । নারা । তুমি কলের কাছে দাড়াইয়া কি করিতেছ? যম। কল খারাপ করিবার চেষ্টায় আছি । মধ্যে মধ্যে খারাপও করিয়া থাকি ; কিন্তু রাজপুরুষদিগের এমনি ক্ষমতা, কল খারাপ হতে না হ’তে মেরামত ক’রে ফেলেন । ইন্দ্র । রাজপুরুষেরা তোমাকে বড় জব্দ ক’রেছেন ? যম। জব্দ আর কি ক’রেছেন –বরং সেই রাগে আমি ইহঁদের রাজ্য ধ্বংস করিতে প্রবৃত্ত হইয়াছি। এক একটা পল্লীগ্রাম প্রায় ফতে হ’য়ে গেল। তোমরা বাসা কোথায় ক’রেচ ? ইন্দ্র। বড় বাজারে,–চল না। ব্ৰহ্মা । না, সেখানে গিয়ে কাজ নাই । পাশের বাসায় অনেকগুলি ছেলে আছে, তাদের উপর আবার চোক্ প’ড়বে। যম । ঠাকুরদা, আপনি কি মনে করেন—যার তার উপর আমার চোক পড়ে ? আমারও অরুচি হয়, এমন লোক অনেক আছে । উপ ! সে ছেলেগুলো কেমন রে ? নারা । উপPরই মত বকাটে । যম। তা হ’কৃ—বলি, তাদের মা বাপের আর আছে কি না ? ব্ৰহ্মা । কেন ? যম ৷ ২৩ট ছেলে যার, তার তাতে হাত দিইনে, একানে পেলেই निझे । ব্ৰহ্মা । তুমি চলে যাও, উঃ ! কি পাষণ্ড । কি মহাপাপী ! তোমার মুখ দেখলে পাপ হয়। wరి$9
পাতা:দেবগণের মর্ত্ত্যে আগমন.djvu/৭৬৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।