\be Je দেবগণের মর্ত্যে আগমন করিয়াছিলেন। ১২৮৪ সালে ইনি পেন্সন গ্রহণ করেন। ইহঁার অধ্যাপনা সময়ে দুই চারিটি ঘটনা ঘটে, তন্মধ্যে সোমপ্রকাশ প্রকাশ একটি প্রধান ঘটনা। সারদাপ্রসাদ নামক সংস্কৃত কলেজের একটি বধির ছাত্রের ভরণপোষণের জন্ত বিদ্যাসাগর ও বিদ্যাভূষণ মহাশয় প্রভৃতি পরামর্শ করেন যে, সোমপ্রকাশ নামে একখানি সাপ্তাহিক সংবাদপত্র বাহির করিয়া সারদপ্রসাদকে ঐ কাগজের সম্পাদক করা হইবে । আমরা সকলে লিখিব, যাহা লাভ হইবে, সারদাপ্রসাদকে প্রদান করিব । এইরূপ প্রস্তাব হইলে সারদাপ্রসাদ বৰ্দ্ধমানের মহারাজের মহাভারত অনুবাদকের পদ পাইয়া চলিয়া যাইলেন ; সুতরাং সোমপ্রকাশ আপাততঃ স্থগিত রহিল। এই সময় বাঙ্গালায় ভাল সংবাদপত্র না থাকায় বিদ্যাসাগর একদিন বিদ্যাভূষণ भञ्छ्ांश्[क् প্রভৃতিকে ডাকিয়া পুনরায় সোমপ্রকাশ প্রকাশের প্রস্তাব করেন। সকলে লিখিবেন স্বীকার করেন এবং বিদ্যাভূষণ মহাশয় সম্পাদকের পদ গ্রহণ করেন। সকলেই কিছু দিন লিখিয়া অবসর গ্রহণ করিলে বিদ্যাভূষণ মহাশয়ের স্কন্ধেই সমস্ত ভার পড়িল । যখন সোমপ্রকাশ প্রথম প্রচারিত इब्र, কলিকাতা চাপাতলায় ছাপাখানা ছিল । ১৮৫২ অব্দে মাতলা রেলওয়ে খোলা হইলে তিনি তাহার ছাপাখানা নিজবাটী চিংড়িপোতায় লইয়া যান । চিংড়িপোতায় ছাপাখানা লইয়া যাওয়ার উদ্দেশু এই,-ইনি দেখিলেন, অনেক বালক কৰ্ম্মভাবে অলস ও দুশ্চরিত্র হইতেছে । তিনি ঐ সমস্ত বালককে কিছু কিছু জলপানিস্বরূপ দিয়া ছাপাখানার কাজ শিখাইতে আরম্ভ করেন। বিদ্যাভূষণ মহাশব্লুেৰু প্লক্সাre- শ - ষ্টি অঞ্চলে বিস্তর লোক কম্পোজের কাজ কাজগঞ্জ’ – এমন ছাপাখানা নাই, যেখানে দুই একজন ঐ প্রচলন, . . . _° মাই। ইহার যন্ত্রে মিউনিসিপালিটীর মুবন্দোবস্ত হয়"_*-হরিনাভিতে একটা উচ্চ শ্রেণীর ইংরাজী বিভালয় প্রাঙ্ক-" বিলক্ষণ দাতা ও পরোপকারী ছিলেন ; কিন্তু না . Tমনভাবে করিতেন,
পাতা:দেবগণের মর্ত্ত্যে আগমন.djvu/৮১৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।