কলিকাতা やQ(。 এই পুস্তকের প্রতি ছত্ৰে মধু ঢাল। —শনিপ্রকাশ । কাৰ্ত্তিক বাবু যে মুলেখক, তাহা আমরা বিশেষ জানি –বুধোদয়। এই পুস্তকখানি পাঠে আমরা অতীব সন্তোষ প্রাপ্ত হইয়াছি। —অরুণোদয় । “খুন না জবাই ।” অত্যাশ্চর্য্য ডিটেকটিভ উপন্যাস, ঐীপদ্মলোচন চন্দ্র প্রণীত । মূল্য ৩wy০ ( আগাগোড়া ছবিতে ভরা । ) বিবিধ সংবাদ পূৰ্ব্বস্বর্গের দুর্ভিক্ষ অদ্যপি নরম পড়ে নাই। শুনিতেছি, গবর্ণমেণ্ট প্রজার সাহায্যাৰ্থ দশ জাহাজ ধান্ত প্রদান করিবেন । যদি প্রদান করিতে হয়, সত্বরে করাই উচিত, গরীব প্রজার মারা যাইলে তাহারধান থাবে কে ? শূন্ত প্রদেশে এক মুসলমানের একটা পুত্র জন্মিয়াছে, তাহার চারি মুখ, আট চক্ষু। ছেলেটি বাচিয়া থাকিলে আমাদের পিতামহ ব্ৰহ্মা বলিয়া ভ্রম হুইবে । দক্ষিণ স্বর্গে একপ্রকার বৃক্ষ আছে, তাহারা মানুষ খায়। অনেক পথিক রৌদ্রে ক্লাস্ত হইয়া সেই বৃক্ষতলে শয়ন করিয়া নিদ্রা যাইলে শাখাগুলি নামিয়া আসিয়া মানুষটকে গ্রাস করিয়া ফেলে এবং পূৰ্ব্বের ন্যায় বৃক্ষে উঠিয়া বসিয়া থাকে। আমীদিগের মাজিষ্ট্রেট মহোদয়ের উচিত, এক দিন স্বয়ং যাইয়া শয়ন করিয়া পরীক্ষা লওয়া । শনিপ্রকাশ বলেন, এ বৎসর কৈলাসে অত্যন্ত সৰ্পভয় হইয়াছে। এমন কি ৫৭টা লোক ঘাল হইয়াছে। এ কথা যদি সত্য হয়, সদাশিবের উচিত, সাপ গুলোকে স্কন্ধ হইতে না নামান । একখানি ইংরাজী পত্রে দেখা গেল, বৈকুণ্ঠে একটি সাত হাত দীর্ঘ আট হাত প্রস্থ ব্যাস্ত্ৰ আসিয়াছে। ব্যাঘ্র গর্জনে মহারাঞ্জী শচী দেবীর কয়েক দিবসাবধি মুনিদ্রা হইতেছে না । শচীনাথ ব্যাঘ্র মারিবার বিশেষ বন্দোবস্ত করিতেছেন । নারায়ণ ২৩ এ জামুয়ারি যমালয় দর্শনে গমন
পাতা:দেবগণের মর্ত্ত্যে আগমন.djvu/৮৬৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।