পাতা:দেবগণের মর্ত্ত্যে আগমন.djvu/৮৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\లSee দেবগণের মর্ত্যে আগমন ১১ই মে পালামেণ্ট সভায় মহারাজ শচীনাথ বলিয়াছেন, আশমান প্রদেশটা তোপে উড়াইয়া দিবেন। ১২ই মে উক্ত সভায় থাসমহল সম্বন্ধে ঘোরতর আন্দোলন হইয়া গিয়াছে । প্রেরিত পত্র ( সম্পাদক পত্রপ্রেরকদিগের মতামতের জন্য দায়ী নহেন ) বৃথা ক্রনন সম্পাদক মহাশয় । আমার প্রেরিত পত্র খানি আপনার জগদ্বিখ্যাত পত্রে স্থান দান করিয়া বাধিত করিবেন। আহা! ভেকগণ কি নিষ্ঠুর জাতি ! ইহারা সস্তান প্রসব করিয়া পলায়ন করে। সস্তানগণ মৎস্ত বালকের স্থায় জলে সাতার খেলে, ক্রীড়া করে, শেষে ল্যাজটি খসিয়া চারিট ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পদ বাহির হইলে পিতা মাতার অনুসন্ধানে জল হইতে ডাঙ্গায় উঠিয়া থাকে। কিন্তু পিতা মাতা এমনি নিষ্ঠুর—সন্তান বিসর্জন দিয়া পাছে তাহারা খুজিয়া লয়, এই আশঙ্কায় গর্তের মধ্যে লুক্কায়িত হয়, সহজে বাহিরে আসে না। তবে বর্ষ বাদলের দিনে গর্ভে জল প্রবেশ করিলে পল্লীগ্রামের রাস্তায় বসিয়া অন্ধকার রজনীতে দল বল সহ কঁ্যা র্কো শব্দ করিতে থাকে। বিষম সন্দেহ সম্পাদক মহাশয় । রামায়ণে বলে দশাননের দশটা বদন ছিল । কিন্তু ঐ মুখশ্রেণী এক লাইনে ছিল, কি দেহের চতুষ্পার্থে ছিল, তাহ কেহ খুলিয়া বলেন নাই। এক লাইনে থাকিলে তিনি কি প্রকারে শয়ন করিতেন এবং দেহের চতুর্দিকে থাকিলে কি প্রকারেই বা দক্ষিণ হস্তে ভোজনগ্রাস পশ্চাতের মুখে তুলিতেন ? নদীতটে ! কল্লোলিনী কল কল বহিতেছে ধারা রে ।