পাতা:দেবগণের মর্ত্ত্যে আগমন.djvu/৯৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষ্টেশন ●なQ。 আকের খেতে ৮ বৎসরের একটী বালক পায়। বালকট ১২ বৎসর বারুই গৃহে থাকিয়া কোথায় চলিয়া যায় এবং নানা স্থানে ভ্রমণ করিয়া ২৭ বৎসর বয়সে বেজরা গ্রামে উপস্থিত হয়। ইহারই নাম আউলচাদ । তথায় হটু ঘোষ প্রভৃতি ২২ জন তাহার অনুগত ও সমভিব্যাহারী হন এবং তৎপরে রামশরণ পাল তাহার নিকট উপদেশ গ্রহণ করেন । এই সময় একটা গান উঠে— এ ভবের মানুষ কোথা হতি এলো । এনার নাইকো রোষ, সদাই তোষ, মুখে বলে সত্য বল । এনার সঙ্গে বাইশ জন, সবার একটা মন, জয় কর্তা বলি, , বাছ তুণি, কল্পে প্রেমের ঢলঢল । এ যে হারা দেওয়ায়, মরা বাচায়, এর হুকুমে গঙ্গা শুকুলো ॥ ইতর লোকেরাই প্রথমে কৰ্ত্তাভজা হয় । ১৬১৯ শকে বোয়ালে গ্রামে আউলৰ্চাদের মৃত্যু হযু । ব্ৰহ্মা ! এত নাম থাকৃতে ইহঁার নাম আউলচাদ হয় কেন ? বরুণ । হিন্দু ও মুসলমান সকলকেই ইনি সমান ভাবিতেন ও সকলেরই অন্ন খাইতেন। মুসলমানের ইহার নাম আউলচাদ রাখে। কর্তাভজার ইহাকে ঈশ্বরাবতার বলিয়া থাকে। তাহারা কহে, কৃষ্ণচন্দ্র, গৌরচন্দ্র আর আউলচন্দ্র তিনে এক, একে তিন । ইহার আরো কহে, মহাপ্রভু পুরুষোত্তমে কলেবর পরিত্যাগ করিয়া আউল মহাপ্রভুরূপে আবিভূত হন। উীকৃষ্ণের সহস্ৰ নামের দ্যায় ইহঁারও সহস্ৰ নাম আছে । যথা –আউলচাদ, আউল ব্রহ্মচারী, আউলে মহাপ্রভু, ফকির ঠাকুর ইত্যাদি। কৰ্ত্তাভজারা কহে, ইনি অনেক অলৌকিক ক্ষমতা দেখাইয়াছেন। যথা— অন্ধকে চক্ষু, খঞ্জকে পা, রোগীকে সুস্থ, মৃতকে সজীব ও দরিদ্রকে क्षनॆौ করিয়াছেন। ইনি খড়ম পায়ে গঙ্গার জলের উপর দিয়ে চলে যেতেন। কৰ্ত্তাভজাদিগের বিজ্ঞ লোকেরা কহে “এক বিশ্বকৰ্ত্তাকে ভজনাকরাই