পাতা:দেবগণের মর্ত্ত্যে আগমন (র‍্যাডিক্যাল হিউম্যানিস্ট সংস্করণ).djvu/১৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মিরজাপুর আজন্ম রোগ্রতাপে দগ্ধ হয়ে, অনাহার-ব্ৰত সার করেও লাভ করিতে পারেন নাই, এখনে সেই ব্রাহ্মধৰ্ম্ম মন্থন্যেরা পেটের মধ্যে লাভ করে স্থতিকাগৃহে ङ्कबिल्ले श्हे अझ्न । - ব্ৰহ্মা। যাক-ওসব কথা যেতে দাও! বকসারে আর কি আছে বল। বরুণ। বকসারের অনতিদূরে তাড়ক রাক্ষসীর বন ছিল। ঐরামচন্দ্র তারকা বধ করিয়া যেখানে তাহার মৃতদেহ নিক্ষেপ করেন, সেই তাড়কান লীি অস্থাপি বর্তমান আছে । রামচন্দ্র তারকাবধের পর ভাগীরথীতে স্নান করিয়া বকসারে যে শিবপূজা করেন, সেই রামেশ্বর শিব অস্থাপি এখানে আছেন। কথিত আছে, ঐ শিবের মস্তকে জল দিলে স্ত্রীলোকে সীতা সতীর স্তায় পতি প্রাপ্ত হয় । এখানে গবর্ণমেণ্টের একটি বিখ্যাত অশ্বশালা আছে। এ প্রকার অশ্বশালা ভারতে কুজাপি দেখা যায় না। এই অশ্বালয়ে অশ্ব সকল স্বশিক্ষিত করিয়া দিকে দিকে প্রেরিত হয়। জলসেচন জন্ত অনেক অর্থব্যয়ে গঙ্গা হইতে একটি প্রকাও জলপ্রণালী নিৰ্ম্মাণ করা হইয়াছে। প্রতি বৎসরে বকসারে ছুটি করিয়া মেলা হয়। একটি ছাতুমেলা, অপরটি খিচুড়িমেলা। প্রথমটি চৈত্রসংক্রাস্তিতে, দ্বিতীয়টি মাঘী সংক্রাস্তিতে হইয়া থাকে। মেলার সময় অনেক যাত্ৰী আসিয়া ছাতু এবং খিচুড়ি খায়। এখানেও অনেকগুলি বাঙ্গালী আছেন। পুনরায় ট্রেণ ছাড়িল । ট্রেণ কয়েকটা ষ্টেশন দ্রুতবেগে যাইয়া আর চলিতে পারিল না (disable) ডিসেবল হইল। তখন ব্ৰহ্মা কছিলেন, “বরুণ ! আর গাড়ী চলে না কেন ?” “দেখি” বলিয়া বরুণ দ্বারের নিকট যাইয়া কহিলেন, “ঠাকুরদা ! কল খারাপ হওয়ায় ট্রেণ থামিয়া গিয়াছে।” তখন দেবগণ সবিস্ময়ে কহিলেন, “কি হবে । হ্যা বরুণ ! না জানি জামাদের এস্থানে কতদিন পচাবে ।” বরুণ ৷ বেণীক্ষণ থাকতে হবে না। খপর পেলেই দোসরা কল ছুটে এলে আমাদের নিয়ে যাবে। আপনারা ততক্ষণ শোণ-ব্রিজ দেখুন। এমন চমৎকার ও বৃহদাকার সেতু ভারতে আর নাই। দেবগণ এই কথা শ্রবণে আগ্রহসহকারে দ্বারের নিকট উপস্থিত হইয়া পোল দেখিতে লাগিলেন। তাহারা ও অপর মাত্ৰিগণ সেতু দেখিবেন বলিয়া যেমন 3&G