পাতা:দেবগণের মর্ত্ত্যে আগমন (র‍্যাডিক্যাল হিউম্যানিস্ট সংস্করণ).djvu/২৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেবগণের মর্ত্যে আগমন তাহা স্বতের দ্বারা পূর্ণ করিয়া উৎসর্গ করা হইয়াছিল এবং বঙ্গদেশের যত জমীদারকে নিমন্ত্ৰণ করিয়া জানিয়া টাটকা জগন্নাথের প্রসাদ খাইতে দেওয়া হইয়াছিল। ঐ প্রসাদ তিনি কাথি হইতে পুরী পৰ্য্যস্ত অশ্বের ভাক বসাইরা জানাইয়াছিলেন ; জিয়াগঞ্জে মস্তরাম বাবাজী নামক এক উদাসীন সাধুর মঠে অনেকগুলি হিন্দু দেব দেবীর প্রতিমূৰ্ত্তি আছে। ঐ মন্তরাম নবাব সিরাজউদৌলার সময় বর্তমান ছিলেন । কথিত আছে—এক সময় সিরাজউদ্দৌলা কোন হিন্দু রমণীর রূপে মোহিত হইয়া তাহার সতীত্ব নাশের চেষ্টা করিলে, সতী সতীত্বনাশের ভয়ে মস্তরামের কুটিরে যাইয়া আশ্রয় গ্রহণ করেন। সিরাজ সন্ধান পাইয়া যখন তাহাকে ধরিতে লোক পাঠান, তাহারা সাধুর কুটির দ্বার দিয়া ভিতরে প্রবেশ করিবার উদ্যোগ করিলে কুটীরস্থ অগ্নিকুণ্ড হইতে অগ্নিশিখা উপস্থিত হইয়া এমনি বেগে ঐ লোকদিগের মুখে আসিয়া লাগিতে লাগিল যে, তাহারা পলাইয়া আসিতে বাধ্য হইল । নবাব এই অসম্ভব কথায় অবিশ্বাস করিয়া স্বয়ং রমণী লাভের প্রত্যাশায় কুটীরে যাইয়া উপস্থিত হইলেন এবং সাধুত্ব নিষেধ না শুনিয়া সতীর সতীত্ব নাশ করিবার অভিপ্রায়ে ধরিতে যাইলেন ; কিন্তু সাধুর প্রভাবে রমণী অদৃষ্ঠা হইলেন । সাধুর এবংবিধ অসাধারণ ক্ষমতা দেখিয়া নবাব অত্যন্ত বিস্ময়াভূত হইলেন। তদবধি তাহার পাঁচ টাকা করিয়া মাসিক বৃত্তি ও অনেক জমা-জমী করিয়া দিয়াছেন । মস্তরামের ইহার পর ক্রমান্বয়ে চারি জন চেলা হইয়া গিয়াছে, এক্ষণে শ্রবণ দাস বাবাজী বিরাজ করিতেছেন। ইনিও সাধু বটে ; কিন্তু দুঃখের বিষয় গুরুর গুণের একাংশও প্রাপ্ত হয়েন নাই । দেবগণ সে রাত্রি আজিমগঞ্জে অতিবাহিত করিয়া প্রাতের ট্রেনে নলহাটিতে উপস্থিত হইলেন এবং বর্ধমানের টিকিট লইয়া ট্রেনে উঠিলেন। ট্রেন স্থপন্থপ শব্দে ছুটিতে ছুটিতে রামপুর হাটে জাসিয়া উপস্থিত হইল। ইন্দ্র । বরুণ ! এ ষ্টেশনটীর নাম কি ? বরুণ । এ স্থানের নাম রামপুরহাট। রামপুরহাট একটি চেৰিং ষ্টেশন জর্থাৎ এই ষ্টেশনে গাড়ীর কল ও কলচালকের পরিবর্তন হয়। স্থানটি স্বাস্থ্য जदरक भन म८छ् ।। ७षांटन भवtिवरप्लेग्र २॥sfले कूब क्रूज च्षांक्नि चांक्षांजउ, একটি মধ্যশ্রেণীর বিদ্যালয় আছে এবং বাঙ্গালী বাৰুদিগের সঙ্গে একটি হস্থিসভা ও ব্রাহ্মসমাজের প্রতিষ্ঠা হইয়াছে। আৰাৱ ষ্ট্রেন ছাড়িল এবং ট্রেন একটা ষ্টেশন অতিক্ৰম কম্বিয়া সিস্থিয়।