পাতা:দেবগণের মর্ত্ত্যে আগমন (র‍্যাডিক্যাল হিউম্যানিস্ট সংস্করণ).djvu/২৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বর্ধমান এখানে থাকিলেও মৰিব না-জাবার অক্ষত্র পলায়ে গিয়াও বঁচিব না। এক্ষণে তুমি একটু তৈল দাও, বেলা হয়েছে, স্বান ক’রে আসি । ইহার পর দেবগণ একটী পুষ্করিণীতে স্নান আহ্নিক সারিয়া দৈ টি ড়ে কিনে, লালমোহন ও ওলা টাকনা দিয়া ফলার করিলেন । এবং কিঞ্চিং বিশ্রাম করিয়া আবার নগর ভ্রমণে বাহির হইলেন। এবার তাহারা এক খানি ষোড়ার গাড়ী ভাড়া করিয়া বাক নদীর উপরিস্থ একটি পোল পার হইয়া ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গ্রাম দেখিতে দেখিতে বারদ্বারা বাগানে যাইয়া উপস্থিত ইহলেন । বরুণ । পিতামহ । বাগানের পার্থে এই যে স্থানটি দেখিতেছেন, ইহাকে লোকে মালিনীপোত কহে । এই যে অতাল্প স্বভূঙ্গের আকার দেখিতেছেন, লোকে বলে—এই সুড়ঙ্গ দিয়ে সুন্দর বিদ্যর মন্দিরে যাতায়াত করিতেন । উপ। বরুণকাকা ! সুড়ঙ্গের মধ্যে ঢুকে দেখবো ? ব্ৰহ্ম । না । শৃগাল কুকুরে খেয়ে ফেলবে । বরুণ! বিস্তাম্বন্দর কি ? বরুণ। আজ্ঞে । ভারতচন্দ্র রায় গুণাকরকৃত একখানি পষ্ঠে লিখিত উপন্যাস গ্রন্থ। ঐ গ্রন্থের নায়ুক সুন্দর, নায়িকা বিদ্য ; তজ্জন্তই পুস্তকের নাম বিদ্যাসুন্দর হইয়াছে। নায়ক নায়িকা উভয়েই অতি সুন্দর ও সুশিক্ষিত ছিলেন। স্বন্দর ভাটমুখে বিস্তার রূপবর্ণনা শ্রবণ করিয়া বৰ্দ্ধমানে আসেন এবং মালিনীর বাটতে বাসা লন। মালিনী বিদ্যার নিকট যাতায়াত করিত, সুতরাং এক দিন মালিনীর মুখে স্বন্দরের রূপের কথা শুনিয়া ধিষ্ঠা স্বন্দরকে দেখিতে চান । মালিনীর যত্নে উভয়ের সাক্ষাৎ হয় । উভয়ে উভয়কে দেখিয়া অধীর হইলেন। স্বন্দর কালীকে স্তবে তুষ্ট করিয়া অতি গোপনে, এমন কি, মালিনীর অগোচরে নিজ বাসগৃহ হইতে বিস্তার শয়নগৃহ পৰ্য্যস্ত এক স্বভৃঙ্গ খনন করিয়া যাতায়াত করিতে লাগিলেন । এইরূপ যাতায়াত করাতে অবিবাহিত অবস্থায় বিস্কার গর্ভসঞ্চার হইল। তখন রাজা ক্রোধান্ধ হইয়া তস্করকে ধৃত করিবার আজ্ঞা দিলে কতোয়ালের স্ত্রীবেশে বিদ্যার মন্দিরে শয়ন করিয়া থাকিল এবং সুন্দরকে ধরিল। রাজা সুন্দরকে মশানে লইয়া গিয়া প্রাণদণ্ডের আজ্ঞা দেন । মৃত্যুকালে স্বন্দর ভক্তিভরে কালীর স্তব করাতে দেবী আসিয়া দেখা দিলেন। রাজা এই ঘটনায় চমৎকৃত হইয়া সুন্দরের সহিত বিস্কার বিবাহ দেন । ভারতচন্দ্র ঘটনাগুলি এমন স্থদেরভাবে লিখিয়াছেন যে, পাঠ করিলেই সত্য DB DD BD DD BBBBD BBB BBBBB BBS DDDDDDD \డిist