পাতা:দেবগণের মর্ত্ত্যে আগমন (র‍্যাডিক্যাল হিউম্যানিস্ট সংস্করণ).djvu/৩১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ক্রিবেণী বরুণ । এই চাদনী-সংযুক্ত ঘাটট ত্রিবেণীর হরিমোহন মজুমদার নামক এক -ব্যক্তির । ওদিকে ঐ চাঁদনী-বিহীন ঘাটট মুকুন্দ দেবের কৃত। ইন্দ্র । মুকুন্দ দেব কে ? বরুণ। ইনি উড়িষ্কার শেষ হিন্দু রাজা। ১৫৫ • সালে ইনি উড়িষ্যার সিংহাসনে আরোহণ করেন। হিন্দু দেব দেবীর উপর ইহার বিশেষ ভক্তি থাকাতে ত্রিবেণীতে একটা বাধা ঘাট ও একটী মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। উড়ের এই মুকুন্দ দেবের নাম উল্লেখ করিয়া অস্থাপি মধ্যে মধ্যে বলিয়া থাকে— আমাদের রাজ্য এক সময় বাঙ্গলা দেশ পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। নারা । মুকুন্দদেবকৃত বহুকালের ঘাটটী অস্থাপি এমন আছে ? বরুণ। মধ্যে ভাস্তাড়ার চকুলাল সিংহ নামক এক জমিদার উহার মেরামত করিয়া দিয়াছেন। বেহুলা সতী চম্পাইনগর হইতে কালীভেলায় -মুত পতি সহ ভাসিতে ভাসিতে এই ত্ৰিবেণীতে আসেন এবং নেতে ধোপানীর -গৃহে আশ্রয় লন । নারা । ত্ৰিবেণীতে অনেক ভদ্রলোক থাকিতে বেহুলা, ধোপার বাড়ীতে আশ্ৰয় লন কেন ? : - বরুণ। বেস্থলা ভেলার উপর বসিয়া কাদিতে কাদিতে দেখিলেন— ধোপানী যখন কাপড় কাচে, তাহার পঞ্চমৰীয় পুত্র অত্যস্ত বিরক্ত করিতেছিল। অসহ হওয়ায় ধোপানী পুত্রকে এক চপেটাঘাতে হত্যা করিয়া এক স্থানে বস্ত্রাচ্ছাদিত করিয়া শয়ন করাইয়া রাখে এবং কাপড় কাচ শেষ হইলে আবার ‘জীবন দান করিয়া ক্রোড়ে লইয়া বাট যায়। বেহঙ্গ, ধোপানীর অমাৰিক ক্ষমতা দেখিয়া উপকার লাভের আশায় উহার গৃহে আশ্রয় লন। ঐ মুকুন্দদেবের ঘাটের কিঞ্চিৎ উত্তরে অর্থাৎ ত্রিবেণী ও বান্দাপাড়া নামক স্থানের মধ্যে একখানি প্রস্তর অাছে । উহাকে নেতে ধোপানীর পাট কহে । এই সময় দেবগণ শুনিলেন—অতি ক্ষীণকণ্ঠে একটি স্ত্রীলোক বলিতেছে— “ওঁরে দই থ'ব না, জার দি সনে, বড় দাত টকে গেছে।” দেবগণ চেয়ে দেখেন একটি গৃহে এক বৃদ্ধাকে গঙ্গাযাত্রার জন্য জানিয়াছে। প্রাচীনার কঙ্কালমাত্র অবশিষ্ট। কথা কহিবার ক্ষমতা নাই । অতি কষ্টে দুই একটি कथा वांश्ब्रि श्हे अरु। नेउकोण—किक उ िशरक चछि थड्राइष ४उल হরিজা মাখাইয়। স্নান করান হইয়াছে। ভাবের জল, দধি, মর্তমান রম্ভা এবং *क्रेिनिग्न अल घन वन भांस्थांन इद्देहउद्दछ् । छैक झहै ८थंद्दछ cश्वद्दछ ८ब्रांशैौब मैंांउ