পাতা:দেবগণের মর্ত্ত্যে আগমন (র‍্যাডিক্যাল হিউম্যানিস্ট সংস্করণ).djvu/৩৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেবগণের মর্ত্যে আগমন উপ | কৰ্ত্ত জেঠা ! একটু দাড়াবে ? ব্ৰহ্মা । কেন ? উপ। আমি গোবর এনে বাবুর একটা ছাঁচ তুলে নিয়ে যাই। বরুণ । পিতামহ ও দিকে দেখুন হুগলী ব্রাঞ্চস্থল। ঐ স্থানে পূৰ্ব্বে খ জাহা নামক একজন ফৌজদারের বাস ছিল। ইন্দ্র। বরুণ । ওদিকে দেখা যাচ্চে—ওটা কি ? বরুণ । উহার নাম ব্যাণ্ডেল চর্চ। ঐ চৰ্চটী ১৫৯৯ অব্দে খৃষ্টানদিগের দ্বারা নির্মিত হয়। উহার চূড়া অনেকদূর হইতে দেখিতে পাওয়া যায়। এখান হইতে যাইয়া দেবতারা এমামবাড়ীর বাটতে প্রবেশ করিলেন এবং চতুর্দিকে চাহিতে লাগিলেন। দেখেন বাড়াটা দুই তালা। বাটীর মধ্যস্থলে একটা পুষ্করিণী। ক্রমে সকলে এমামবাড়ীর বিস্তৃত দালানে গিয়া উঠিয়া দেখেন— নানা রঙ্গের ঝাড়, লণ্ঠন, আয়না, দেয়ালগিরি দ্বারা অতি সুন্দরব্রুপে সুসজ্জিত। প্রাচীরে কোরাণের বর্ণিতমত নানা রঙ্গে নানা বিবরণ। পারসী অক্ষরে লিখিত হইয়াছে। দ্বারে গিণ্টি করা স্বর্ণীক্ষরে এমামবাড়ীর \ বিবরণ লেখা আছে । নারা । বরুণ ! প্রাচীরের এদিকে এসব কি লেখা রহিয়াছে ? বরুণ। মহম্মদ মহসীন নামক এক ধনী মুসলমানের দানের বিষয় । । ব্ৰহ্ম ৷ পাঠ করিয়া অামাকে শুনাও । . বরুণ । মহম্মদ মহসীন লিখিয়াছেন—আমার নাম হাজি মহম্মদ মহসীন । আমার পিতার নাম হাজি ফৈজুল্লা। এই হুগলী নগরে আমার আবাসভূমি ঃ আমি সুস্থ ও স্বচ্ছন্দ শরীরে স্বেচ্ছামত লিখিয়া দিতেছি যে, যশোহর প্রভৃতি স্থানে আমার যে সমস্ত জমিদারী অাছে, এবং হুগলীতে যে বাজার হাট আছে, আমি ঐ সমস্ত সম্পত্তি উত্তরাধিকারীর অভাবে ঈশ্বরের কার্ষ্যে নিয়োজিত করিলাম। আমার জীবিতাবস্থায় আমার দ্বারা যে সমস্ত দানকাৰ্য্য নিৰ্ব্বাহ ; হইত, আমার মৃত্যুর পর ঐ সমস্ত বিষয় হইতে তদ্রুপ হইতে থাকিবে। ঐ সমস্ত দানকার্য্যের পর্যবেক্ষণের জন্ত আমি দুই জন মাতয়ালি ( পৰ্য্যবেক্ষক ) নিযুক্ত করিলাম। ইহারা পরামর্শ করিয়া সমস্ত কাৰ্য্য নিৰ্ব্বাহ করিতে পরিবেন। আমার বিষয়ের জায় হইতে গবৰ্ণমেন্টের রাজস্ব বাদ দিয়া যাহী অবশিষ্ট থাকিবে, তাহা নয় অংশে বিভক্ত হইবে। তন্মধ্যে তিন অংশ আহরমের क्दिन e अछांछ ॐ९मद क्रियत्नब छछ ७द९ हेत्रांशदांफ़ौ ७ *नंजिक°cवबाँबङ

  • Agga