পাতা:দেবগণের মর্ত্ত্যে আগমন (র‍্যাডিক্যাল হিউম্যানিস্ট সংস্করণ).djvu/৪৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেবগণের মর্তে আগমন কিন্তু লোকের নিকট এই ভাব প্রকাশ করেন যে, উনবিংশ শতাৰাঁর একজন স্বশিক্ষিত অবতার। - - ইন্দ্র । বরুণ । উনবিংশ শতাব্দীর লোকেরা কেমন ? বরুণ। ইহাদের মেজাজ ইংরাজী ধরনের। ইহাঙ্গের সভ্যতা ও চালচলনও সাহেবী গোছের। অনেকে হিন্দুধৰ্ম্ম বিশ্বাস করেন না, একমাত্র নিরাকার ঈশ্বর স্বীকার করেন ; কিন্তু কাজেও তাহ দেখান না। ধুতি চাদর পরিধান ও মাছের ঝোল ভাত অনেকের ভালো লাগে না । হাট কোট পরিধান করিয়া টেবিলে বসিয়া মদ্য-মাংসাহার বেশী পছন্দ করেন ৮ ইহাদের স্ত্রীই সৰ্ব্বস্ব। অনেকে মাতাকে মাত বলিয়া পরিচয় না দিল্পী বাপের পরিবার বলিয়া পরিচয় দিয়া থাকেন । এই উনবিংশ শতাব্দীতে পৈতা ফেলা ও ব্রাহ্ম হওয়া লোকের একটা সংক্রামক রোগ হইয়া দাড়াইয়াছে। এই শতাব্দীতে বাপের গায়ে পা ঠেকিলে “বেগ ইওর পাডন" বলিয়া ক্ষম। চায়। নিজে গাড়ী জুড়ী ইকোন এবং বাপকে বাজার করতে পাঠান। পরিবার রাধলে পাছে অসুখ হয় এই জন্ত মাকে দিয়া রাধান হয় । স্ত্রী-পুরুষের কথোপকথন পাছে বাপ-মার কানে যায়, এজন্য নীচের অন্ধকার ঘরে তঁদেব গুতে দেন । ব্ৰহ্মা । ও যাকৃ—কলিতে ষ যা হবার তা এই উনবিংশ শতাব্দীতে হ’চ্চে, ও আর শুনে কি হবে । বরুণ মূৰ্খ জমীদারের কে—আমাকে বিশেষ করিয়া বল। - বরুণ। আপনার স্বরণ থাকিতে পারে, লম্বণ শক্তিশেলে প্রাণত্যাগ করিলে হনুমান ঔষধান্বেষণে গমন করিলেন । ঔষধ রজনীমধ্যে না আনিতে পারিলে লক্ষ্মণ আর জীবিত হইবেন না শুনিয়া রাবণ নিজ মাতুল কালনেমি নামক এক রাক্ষসকে ডাকিয়া কহিলেন, ‘মামা ! যদ্যপি তুমি কোনরূপে হনুমানকে প্রস্তারণায় বশীভুত করিয়া রজনী প্রভাত করিতে পাৱ, জামি তোমাকে রাজ্যের অর্ধাংশ তুল্যরূপে প্রদান কৰিব ; তোমার বুদ্ধি অতি প্রখর এবং পরিমার্জিত, ভজন্তই এই মহৎ তার অর্পণ করিতেছি । আমি তোমাকে ভারাপণ করিয়া নিশ্চয় জানিতেছি যে, তোমারই দ্বারা জামার অভীষ্ট সিদ্ধ হইবে । রাবণমুখে নিজ প্রশংসাবাদ শুনিয়া বিশেষতঃ রাজ্য८ॉशिंद्र ८नांटड ब्रांकन शडेन्निख अंशन कश्णि अद९ इइशांनक प्रांबांद्र বশীভূত করিয়া এক সরোবরে স্বানাখ পাঠাইল। স্বানৰে ছয়মানের 懿懿懿