পাতা:দেবগণের মর্ত্ত্যে আগমন (র‍্যাডিক্যাল হিউম্যানিস্ট সংস্করণ).djvu/৪৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেবগণের মর্ত্যে আগমন क'रब्रछि । कनिकांउांद्र ने इंद्र शैष्छांग्र फूहे डिन थांना वांक्लेौ७ चांदछ, चांड গায়েও এই দেখ, দুই তিন হাজার টাকার গহনা রয়েছে। তোরা আমাদের চাকর হবি ? আফিসে যে মাইনে পাস-দেব ।” “তৰু চৌদ্দ আইন নাই” বলিয়া কেরাণীরা একটা দেকানের নিকট যাইল । এই স্থানে এক জন মেথর রাস্তা বীট দিতেছিল ; কেরাণীদিগকে দেখিয়। নষ্টামী করে সমস্ত ধূলা সেই দিকে বাট দিয়া ফেলিতে লাগিল। কেরাণীর বিষ্ণমূখে অপর দিক দিয়া চলিলেন । রন্ধা । দেখ বরুণ। আজ আমার কেরাণীদিগের ছববস্থা দেখিয়া বড় কষ্ট হইল। অর্থব্যয়ে বিদ্যা শিক্ষা করার কি এই ফল ? তুমি আমাকে কলিকাতার কেরাণীদিগের অবস্থা সবিশেষ বল । বরুণ । এই কেরাণীদিগের মধ্যে অনেকে বাড়ী গিয়া দেখিবেন, ঘরে তেল পুণ নাই ; কয়লা-অভাবে রন্ধন হইতেছে না । অতএব বিশ্রাম করা দূরে থাকৃ— ধুলি পায় টাকা কৰ্জ করিতে বাহির হইবেন। কেরাণীদিগের টাকা যেমন আসে, তেমি যায় ; কারণ, ইহারা সমস্ত মাসে দোকানে উঠনা খাইয়া থাকেন । তদ্ভিন্ন যে পয়সা উপার্জন করেন, তাহাতে অনেকের তেঁতুল-মাখ। ভাত জুট না ; তাহার উপর লৌকিকতা ও আচার-ব্যবহার সকলই আছে। ইহারা আবশ্বক হইলে চারি পয়সা মুদেও টাকা বঙ্গ করেন ; শেষে পরিশোধের সময় দেখেন, এক টাকায় সুদে আসলে তিন টাকা হইয়া আছে । .কেরাণীদিগের এমি কপাল! পরিবার সদা সৰ্ব্বদা কহিয়া থাকেন, “লোকে স্ত্রীকে কত সোণ দান দিচ্চে, কাশী গয়া করিয়ে আনচে । তোমার হাতে পড়িয়া ত সে সব সুখ হ’লে না, হবেও না ; এক্ষণ মসকাবারে ছয় ভরির বলা দেলে কি না বল ?” বাবু কহুেন, তোমাকে কি আমার দিচে অসাধ ? ভাগ্যে জুটে না—কেমন ক’রে দিই বল ?" স্ত্রী কহেন, “তা আমি জানি না, দেবে কি না বল ? নচেৎ খুনোখুনি হয়ে মরবো ।” বাবু কহেন, “ভাল, তা মাস কাবার হ'লে মাইনের টাকাগুলি এনে তোমার হাতে দেব, তুমি সংসার চালিয়ে পার, ক’রে নিও।” স্ত্রী কহেন, “তা নেব কেন ? তোমাকে যেখান থেকে হউক এনে দিতে হবে।-যার খাবার সংস্থান নাই, সে বে করে কেন ?" এইরূপ বিবাদ করিতে করিতে রজনী শ্রভাত ; তখন বাবুর স্ত্রী শয্যা হইতে উঠিয়া “আর পারি ন—রাছনীকে রাছনী— বাদীকে বাদী, কেবল খেটে খেটে মং, একখানা গয়না কি ভাল কাপড় săi”