পাতা:দেবগণের মর্ত্ত্যে আগমন (র‍্যাডিক্যাল হিউম্যানিস্ট সংস্করণ).djvu/৫৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেবগণের মর্ত্যে আগমন পুস্তক সমালোচনা এমন স্বশ্বের মুখে ছাই। নাটক । শ্ৰীগণেশচন্দ্র ঠাকুর কর্তৃক প্রণীত। গণেশ বাবু অতি স্থলেখক। ঠাকুর মহাশয়ের লেখার পরিচয় নূতন করিয়া কি দিব। এ প্রকার পুস্তকের সংখ্যা যত বৃদ্ধি হয়, দেবলোকের ততই উপকার। গণেশ-প্রণীত পুস্তকের প্রতি ছত্রে প্রতি পত্রে মধু ঢাল। পাঠকগণের দৃষ্টার্থে নিয়ে কয়েক ছত্র উদ্ধৃত করা যাইতেছে — ১৫ পৃষ্ঠায় ভোমা সুন্দরী কাষ্ঠ ভাঙ্গিতে ভাঙ্গিতে বলিতেছেন ;– খর্জুরের মাসতুতে ভাই রস কস কিছু নাই আঁটি অার চামড়া । কোন গুণ নাই তোর ওরে বেটা অামড়া ॥ গ্রন্থকারের কি ক্ষমতা ! ইনি খর্জুর ও আমড়া খাইয়া দোষ গুণ তন্ন তন্ন করিয়া দেখিয়া লেখনী দ্বারা মনের ভাব ব্যক্ত করিয়াছেন । যিনি এরূপ পুরাতনকে নুতন করিয়া না বলিতে পারেন, তিনি যেন কলম ধরেন না । ঠাকুর গুষ্ঠী দীর্ঘজীবী হইয়া কেবল পুস্তক লিখিতে থাকুন, অন্যান্য গ্রন্থকারগুলো মরে যাক । গবর্ণমেণ্ট নিয়োগ । এ, জি, চন্দ্র তিন মাসের বিদায় লইলেন। আর, জি, শনি তৎপদে নিযুক্ত হইলেন । এম, সি, কাত্তিক হাজার টাকা বেতনে মিলিটারি ডিপার্টমেন্টের আসিষ্ট্যান্ট জেনরেল নিযুক্ত হইলেন এবং বি, সি, আই, গণেশকে তৎসহকারী নিযুক্ত করা হইল । এম, এ, ভট্টাচার্য বুধ সাত শত টাকা বেতনে অমরাবতী কলেজের প্রিন্সিপাল নিযুক্ত হইলেন। - এম, ডি, ধস্বস্তুরি ১৮ শত টাকা বেতনে মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষের পদ পাইলেন । - তারের সমাচার । ২রা মে আরবিনট নামক দেবজাহাজ ক্ষীরোদ সমূদ্র পরিত্যাগ করিয়া ক্ষধিউপকুলে উপস্থিত হইলে বানচাল হইয়া ১৯৮ জনের প্রাণত্যাগ হইয়াছে। ১৩ই মে প্রধান মন্ত্রী বৃহস্পতি শীকারে ষাইয়া একটি ব্যঞ্জ মারিয়াছেন। ১১ই মে পার্লামেন্ট সভায় মহারাজ শচীনাথ বলিয়াছেন, আশমান প্রদেশটী তোপে উড়াইয়া দিবেন। ф А е