পাতা:দেবগণের মর্ত্ত্যে আগমন (র‍্যাডিক্যাল হিউম্যানিস্ট সংস্করণ).djvu/৫৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেবগণের মর্ত্যে আগমন যোগদান করিয়াছিলেন। ১৮৫৮ অব্দে ইনি বিশ্ববিদ্যালয় সভার সভাপতি ছিলেন । ১৮৭৬ অব্দে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় হইতে ডাক্তার ইন ল উপাধি প্রাপ্ত হন। এই বৎসর ইনি কলিকাতা মিউনিসিপালিটীর একজন সভ্য নিযুক্ত হইয়াছিলেন। ইনি ১৫,১৬ বৎসর বয়ঃক্রমকালে বিবাহ করেন। খৃষ্টধর্মে দীক্ষিত হইবার পর স্ত্রীকে স্কুন্দরব্রুপে লেখা পড়া শিখাইয়াছিলেন। এক্ষণে ইহার কয়েকট কন্যা বালিকাবিদ্যালয়ের পরিদর্শিক পদে নিযুক্ত चां८छ्न । ব্ৰন্ধা । বরুণ, সম্মুখে যে চক্ষুরোগের চিকিৎসালয় দেখা যাইতেছে, ঐ স্থানে আমাকে নিয়ে চল না । বরুণ । কেন ? ব্ৰহ্মা । একবার চক্ষু দুইট দেখাইব ; কলিকাতায় আসিয়া পর্যন্ত যেন বেশী বেশী ঝাপসা বোধ হইতেছে। ও ডাক্তারটা কেমন এবং উহার নাম কি ? বরুণ। উহার নাম কৃষ্ণহরি ভট্টাচাৰ্য্য। বাড়ী স্বরে নামক স্থানে। ইনি পাথুরিয়া ঘাটার জমীদার গিরিশ্রচন্দ্র ঘোষ ও পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর মহাশয়ের অন্থগ্রহে কলিকাতা সংস্কৃত কলেজে সম্মান ও বৃত্তি সহকারে উচ্চ শিক্ষা সমাপন করিয়া চারি বৎসর কাল মেডিকেল কলেজের চক্ষু হাসপাতালে কেরাণীগিরি কৰ্ম্ম করেন । এই সময় হইতেই ইনি ডাক্তার কেলি সাহেবের অনুগ্রহে লোকের বাটতে চিকিৎসা করিয়া থাকেন। ই হার প্রণীত কয়েকখানি ডাক্তারি পুস্তক আছে—তন্মধ্যে চক্ষু চিকিৎসা পুস্তকধানি নেটিভ ভাক্তারদিগের পাঠ্য। কলিকাতায় বাঙ্গলী চক্ষু চিকিৎসকদিগের মধ্যে নীলমাধব হালদার, লালমাধব মুখোপাধ্যায় ও কৃষ্ণহরি ভট্টাচাৰ্য্য বিখ্যাত । পদ্মযোনি উপ’ব হস্তস্থিত একখানি পুস্তকের প্রতি লক্ষ্য করিয়া বলিলেন “ও পুস্তকখানার নাম কি ?” বরুণ । টেকচাঁদ ঠাকুর প্রণীত “জাগালের স্বরের দুলাল * টেকটদি ঠাকুরের প্রকৃত নাম প্যারীচঁাদ মিত্ৰ । ব্ৰহ্মা । আমাকে প্যারীচঁাদ মিত্রের জীবন চরিত বল । বরুণ। ১৮১৪ খৃঃ জত্বে ২২ জুলাই কলিকাতায় ইনি জন্মগ্রহণ করেন । ইনি প্রথমে বাঙ্গাল ও পাবুলী শিক্ষা করিয়া ১৮২৯ খৃঃ আবে হিন্দু কলেজে । প্রৰিষ্ট হন। যখন ইনি কলেজের প্রথম শ্রেণীতে উন্নীত হন, তখন ১৬ টাকা 畿净懿