ষ্টেশন সংবাদে সোমড়ায় আসিয়া বাস করেন। অদ্যপি তৰংশীয়ের বর্তমান আছেন। রামচন্দ্রের সহিত মহারাজা নন্দকুমারের বিশেষ সৌহৃদ্য ছিল। নন্দকুমারের বিরুদ্ধে অভিযোগ উপস্থিত হইলে ইনি প্রাণপণে উহার উদ্ধারের চেষ্টা করিয়াছিলেন, কিন্তু কৃতকার্ধ হইতে পারেন নাই। কর্ণেল মনসন, জেনারেল ক্লেভারিং ও ফ্রানসিস ফিলিপ, প্রভৃতি রাজপুরুষদিগের সহিত ইহার বিশেৰ বন্ধুত্ব ছিল। গঙ্গাগোবিন্দ সিংহ পদচ্যুত হইলে ইনি নায়েব দেওয়ান পদে নিযুক্ত হইয়াছিলেন। লণ্ড কর্ণওয়ালিসের সময় দশশালার বন্দোবস্তে সাহায্য করিয়াছিলেন এবং পূৰ্ব্ববঙ্গ ও দিনাজপুর বন্দোবস্তের ভার স্বয়ং লইয়াছিলেন। তাহার স্বাক্ষরিত লাখরাজের ছাড় এখনও পূর্ববঙ্গে অনেকের গৃহে আছে। তিনি এই সময় শালগ্রাম শিলা লক্ষ্মীনারায়ণ জীউকে প্রাপ্ত হয়েন । অদ্যপি ঐ শিলা বর্তমান আছেন। * এই গ্রামের বলরাম রায় আরাকানের নবাবের দেওয়ান ছিলেন । তাহার প্রতিষ্ঠিত রাজরাজেশ্বরীমূৰ্ত্তি বর্তমান আছেন। বৈদ্য ভিন্ন এই স্থানে অন্যান্য জাতির মধ্যে অনেক শিক্ষিত লব্ধপ্রতিষ্ঠ লোক ছিলেন । অধুনা গ্রামে আতাস্ত বানরের উপদ্রব, নর-বানরেরও অসম্ভাব নাই । এই সময় ওদিকের গাড়ীখানা অতিক্রম করিয়া যাওয়ায় কলিকাতার BB BS BB BS BB BB BBB B BBBS BB BBBB BB BBBB হইল । বরুণ। এই স্থানের নাম রাণাঘাট । স্থানটা চুণী নামক নদীর উপর অবস্থিতি করিতেছে। পূর্বে এখানে অত্যস্ত বন ছিল এবং অনেক দস্থ্য বাস করিত । রাণী নামক একজন দস্থ উহাদের সর্দার ছিল, ঐ রাণার নাম হইতেই রাণাঘাট নাম হইয়াছে। এখানে সিদ্ধেশ্বরী নামে এক কালী আছেন, ঐ কালী রাণ দস্থার কালী । রাণাঘাট পাস্তিদিগের জন্য বিখ্যাত । এই পাক্টিদিগের আদিপুরুষ কৃষ্ণ পাস্তিই বিষয় করেন, কৃষ্ণ পাস্তি অতি সদাশয় ও মহৎ লোক ছিলেন । ব্ৰহ্মা । কৃষ্ণ পাস্তির বিষয় আমাকে বল । বরুণ। ইনি ১৭৪৯ খ্ৰীঃ ১১৫৬ সালে জন্মগ্রহণ করেন, ই হারা জাতিতে তিলি । ই হার পিতার নাম সহস্ররাম পাস্তি । সহস্ররাম পান বিক্রয় করায় পাস্তি উপাধি হয়। কৃষ্ণ পাস্তি বাল্যকালে রাণাঘাটের তিন ক্রোশ stva
পাতা:দেবগণের মর্ত্ত্যে আগমন (র্যাডিক্যাল হিউম্যানিস্ট সংস্করণ).djvu/৬৩৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
