পাতা:দেবতার দান - জলধর সেন.pdf/১২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

दिक्षवाद्ध बांकद འ-- খানি উঠাইয়া নিজের বুকে একটু চাপিয়া ধরিয়া একটা তৃপ্তির নিশ্বাস ফেলিয়া বলিল,-“বীেমা, আজকে আমি বেশ করে বুঝতে । পারছি, ভগবান যখন যত বড় ভাল বস্তু দান করেন, তাকে তত বড় বিপদের মধ্যেই তিনি সেই জিনিষটির মূল্য বুঝিয়ে দিতে চেষ্টা করেন । বেীমা, আমি আজ এই কঠোর বিপদের মধ্যে অনেক সম্পদ লাভ করে গেলুম, যা আমার জীবনে কখনও পাইনি।”- বৌ শরতের পা'র ধূলা লইয়া তার সিথির উপর ঘসিতে লাগিল । শরতের দুই গাল বহিয়া জল পড়িতে লাগিল, বৌয়েরও চোখের জলে বুক ভাসিতেছিল । বৃষ্টি একটু কমিয়া আসিলে শোবার ঘর হইতে ত্ৰিলোচন ঠাকুর একবার গলা বাড়িয়া মেয়েকে সাহস দিবার জন্য একটা বড় রকমের হাই তুলিয়া তুড়ি দিতে দিতে “দুৰ্গা”, “দুৰ্গা” বলিয়া পাশ ফিরিলেন বােঝা গেল,-“সেই সময় শরতের মাতারও একটু নাকিম্বর শরতের কাণে প্ৰবেশ করিল, সেই রোদিন গন্ধি নাকি সুরে বার দুই শরতের नाम खल्डि হইয়া রজনীর নিস্তব্ধতায় আবার মিশিয়া গেল । রায় মহাশয়ের জীবন প্ৰদীপ রজনীর ক্রমাবসানের সঙ্গে সঙ্গেই নিম্প্রভ হইয়া আসিতেছিল,-দুইটি মেয়ে মুমূর্ষুর শষ্যাপার্থে প্ৰতিমুহুর্কেই সম্ভাবিত বিপদের আশঙ্কায় শিহরিয়া উঠিতেছিল। রাত্রির শেষ ভাগে খোকার অসুখটাও অত্যন্ত বাড়িয়া চলিল, খোকা কিছুতেই স্বস্তি লাভ করিতে পারিতেছে না, কাসিতে কাসিতে খোকার কচি বুক খানি যেন ভাঙ্গিয়া যাইতেছিল, জরের D YY