পাতা:দেবতার দান - জলধর সেন.pdf/১৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জামাতার জুলুম। “আর, জি” করের মেডিক্যাল স্কুলে ঢুকিয়া পড়িলাম। শাশুড়ী, ঠাকুরাণী তখন পীড়িত, পীড়া গুরুতর। র্তাহার শেষ অনুরোধ রক্ষা করাও আমার সঙ্গত বলিয়াই মনে হইয়াছিল। আমার । পিতৃবিয়োগের সঙ্গে সঙ্গে পরিবারটিকে শ্বশুরালয় পাঠাইয়া দেওয়াই স্থির করিয়াছিলাম,-অনুকুল বাতাসও বহিল, শাশুড়ীর পীড়ার সংবাদে পরিবারটীিকে পিত্ৰালয় পাঠাইয়া দিলাম, শ্বশুর মহাশয় সন্তুষ্ট চাইলেন, শাশুড়ীত হাতে আসমান পাইলেন। আমিও কিছুকাল শাশুড়ীর সেবা যত্ন-এবং-পত্নীর প্রতি বিশেষ সতর্কতার উপদেশ প্ৰদান করিয়া কলিকাতা চলিয়া গেলাম । স্ত্রীটি আমার নেহাৎ সোজা-তাই শাশুড়ীর অবস্থা পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে হতভাগী কেবল শোকে মোহোঁই অধীর হইতেছিল, আর সেবা শুশ্রুষার সঙ্গে সঙ্গে চোখের জলে বুক ভাসাইতেছিল ; নিজের BB BB DDBBDD DDDDB L DBD BDBBBS DD একদিন হার্টফেল কয়িয়া ভাগ্যবতী স্বৰ্গে চলিয়া গেলেন ; আর আমার নির্বদ্ধি পরিবার জননীর মেহমমতার স্মৃতিটুকু লইয়া কঁাদিয়া কাদিয়া দিন কাটাইতে লাগিল—শাশুড়ীর পরিত্যক্ত গহনার যদি নাকচাবিটীও সে আদায় করিতে পারিত ! স্ত্রীর উপর তখন রাগ চইয়াছিল, কিন্তু লোভ তখনও হৃদয়ে শিকড় গাড়িয়া বসে নাই ; আবার স্ত্রীর প্রতি বিরক্তি জন্মিয়ছিল বলিয়া নিজেই মনে মনে লজ্জিত হইয়াছিলাম, উদারতা ও মনুষ্যত্ব তখন ধিকার দিয়া বলিয়াছিল * পরের জিনিষে এত লোভ কেন” ? আমি সঙ্কুচিত-চিত্তে খণ্ডর R