পাতা:দেবতার দান - জলধর সেন.pdf/৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

विक्षदांद्र दांश्व -ജൂ- প্ৰকাশ করিয়া। তবে নিসু ঠাকুরের হাত ছাড়িলেন। নিসু ঠাকুর ও তঁহাকে আশ্বাস প্ৰদান করিতে চেষ্টা করিলেন সত্য কিন্তু ত্ৰিলোচন ঠাকুর কাজের লোক, এমন মুখের কথায় নিশ্চিন্ত থাকিলে চলিবেন। তাই তিনি নিসু ঠাকুরের পিছু লইলেন। প্ৰায় পাঁচসাত দিন ভারপেট নিসু ঠাকুরের অন্ন ধ্বংস করিয়া এবং গোপনে রায়মহাশয়ের হাল চাল অবগত হইয়া ত্ৰিলোচন ঠাকুর শেষটায় সফলতার জয়পতাকা মাথায় উড়াইয়া একদৌড়ে একেবারে গৃহিণীর পায়ের গোড়ায় আসিয়া বসিয়া পড়িলেন। মাত্র জামাতার বয়সের হিসাবটায় ত্ৰিলোচন ঠাকুর একটা মারাত্মক রকমের ভুল করিয়া বাকী সকল বিষয়েই খুব বাড়াইয়া বলিয়া গৃহিণীর মনটা একটু নরম করিয়া লইলেন। দুইদিন বাদেই নয়ান পুরের লোকে দেখিল যেএকমাত্ৰ নিসু ঠাকুরের মন্ত্রের জোরে ও নিজের বরাতের শোচনীয় ফেরে প্রায় চতুর্দশী-শরৎ শত্রুর মুখে ছাই দিয়া-টাকার কুমীর ষাট বছরেব বুড়ো” রায় মহাশয়ের একমাত্ৰ উত্তরাধিকারিণী হইয়া বিনা আড়ম্বরে বুকভরা নৈরাশ্য ও চোখভরা-জল লইয়া দুইজন ভোজ পুরী কাঁধে চড়িয়া স্বামীর ঘরে যাত্ৰা করিল।