পাতা:দেবযান - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০০

কন্তু যুগের কত রাজ্য-সাম্রাজ্যের অতীত কাহিনীর দুঃখবোনা কেন এয়, পরিবেশকে কোমল করুণ করে রেখেচে-মুখে, ঠিক বােঝানো যায় না, কিন্তু যতীন যেন হঠাৎ বুঝলে মনে সে মনস্তুকালের শাশ্বত আঠুংরী, চিরযৌবন, অমর আত্মা-শুনািস্তন্থ বিশ্বের লীলাসহচর, সে ছােট নয়, পাপী নয়, পরমুখাপেক্ষী নয়।--ভগবানের চিহ্নিত শিশু, অন্য হতভাগ্য আত্মাকে টেনে তোলাবার জন্যে তার अवश्य আবর্জপথে সুখ-দুঃখময় পরিভ্রমণ । y অদূরে একটি সাদা পাথরের মন্দির, মন্দিরের চূড়োটা তার গম্বুজের তুলনায় একটু যেন বেশি লম্বা বলে মনে হোল যতীনের। কিন্তু আশ্চৰ্য্য রকমের দুগ্ধধৰল কী পাথরে তৈরি, না মাৰ্ব্বেল, না এলাবেষ্টাস, থ্রেন-স্বয়ংপ্ৰভু পুলিশ কুরা ; ফুটুকু প্রস্তুত্রে ওস্তু বিমান ও জুজুম্মা গাঁথা ৷ পুষ্প বল্পে-খুব বড় একজন ভক্ত সাধকের আশ্রমে তোমায় এনেচি । মন্দিরের চারিপাশে খুব বড় বাগান ; প্রায় সবই ফুলের গাছ, কিন্তু অত ক্ষুন্দর ও সুগন্ধি ফুল এ পৰ্য্যন্ত যতীনের চােখে পড়ে নি। খুব বড় উদ্যানশিল্পীর রচনার পরিচয় সেখানকার প্রতিটি ফুলগাছের সারিতে, লতাবিতানের সমাবেশে । যতীন ভাবলে-এ স্তরেও বাগান থাকে? এসব করে কে ? কে গাছ পেঁতে না জানি!! পৃথিবীর মত কোদাল দিয়ে মাটি কোপাতে হয় নাকি ? * , পুষ্প একটি নিভৃত লতাবিতানের সামনে গিয়ে দাঁড়াল যতীনকে সঙ্গে করে } ); ; : ভেতর থেকে কে রঙ্গে-এসো মা, তােমার অপেক্ষা করচি- । : পুষ্প ও যতীন দুজনে লতাকুঞ্জের মধ্যে ঢুকে দেখলে একজন জ্যোতিৰ্ম্মযুদেহ · স্বত্র বুদ্ধ পাথরের বেদীতে বসে। স্থজনে পাদস্পর্শ করে প্রণাম করলে 1 । : ? ধ্ৰু ভূত্ব করচে চন্দন ও স্কুলের হ্ৰাস লতাবিজ্ঞানে, অথচ সৌধীন বিলাষ লালসার কথা মনে হয় না। সে সুগন্ধে, মনে জাগে অতীত কালের ভক্তদের - গ্রেমোচ্ছল অনুভূতি, মনে জাগে ভগবানের নৈকট্য, শাস্তু পবিত্রতার আনন্দময় “বেজ! ট্ৰেগন্তে বিলীন প্রেমভক্তিত্ব মধুর বেগুরুত্ব কান পেতে শোনো ঐখানে স্বত্র বলে, শুনে নবজন্ম লাভ করে। - 1 বুদ্ধ বন্ধেন-আগে গোপাল দৰ্শন করে এলো মন্দিরের কাছে গিয়ে ওরা দেখলে নীল রংয়ের পাথরের অতি সুশ্ৰী একটি গোপালমৃষ্ট্রি, যেন হাসচে-এত জীবস্তু। নানা রঙের ফুল দিয়ে বিগ্রন্থের পাদপীঠ । সাজানো, গলায় বনফুলের মালা । পুষ্প করজোড়ে কতক্ষশ ভাবে তন্ময় হয়ে । *क्ति श्ल-बडौन डर्ख खि मई, न थक बौद्ध डायरे পুষ্পের স্তৰ ‘ভাঙবার প্রতীক্ষা করতে লাগলো। ... ... ... ۲۔ پینتی؟