পাতা:দেবযান - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৭৮

দেহে লয় না হয়ে ভক্তিসেবায় প্রয়ে চিন্ময় আশ্রয়ে চিন্ময় বিগ্রন্থ স্থাপন কৃষ্ণু সেবামৃত আম্বাদ করছেন মাত্র। আজ আছেন, কাল হয়তো নাপ্তি। দেখাই যাক। . s * ¶ রঘুনাথােস আচাৰ্য্যকে তার বড় ভাল লাগে। প্রেমে স্নেহে বালকত্বভাব সাধু ঠিক যেন তার বাবার মত। মাষ্ট্র ভীর মনে হােল এস্ট্রপরে এরই আশ্রয় নিতে হবে। অতি উচ্চ স্তরে সাধুর আশ্রম, সেখানে পৌঁঠুনা তার পক্ষে সব সময় সহজও নয়—তবে ভগবানের রূপা ভরসা। স্ট্র . . . * . ... আশ্রমটি একটি বিশেষ মণ্ডলের মধ্যে অবস্থিত। সাধুর আবাসস্থানের। মাহাঝে দূর থেকেই পুষ্পের মনে এক অদ্ভুত ভাবের উন্নয় হােল-এ ভাব সে ; পূর্কেও এখানে আসবার সময় গাঢ় ভাবেই অনুভব করেচে। সেই অপূৰ্ব আনন্দৱস, বার বার জন্মমৃত্যুর আবৰ্ত্ত থেকে भूङ, ¢कान् जौञ्जाभाझा अन्छ गौआशाखा cग निका अडिगाश्काि छिद्रशेदमा প্রেমিক-জগন্মণ্ডলের সৃষ্টিকৰ্ত্ত । : প্রজাপতি হিরণ্যগর্ভেয় পার্শ্বচারিণী। ‘’ ৷ সেই শ্বেত ক্ষটিকের দৃশ্যধবল গোপাল-মন্দিরটি দূর থেকে দেখেই পুষ্প উদ্দেশে প্ৰণাষ করলে। মন্দিরের চারিপাশের পুষ্পবাটিকাতে কত ধরনের ফুল ফুটে আছে, পূৰ্ব্বপরিচিত সেই সুন্দর লতাকুগুটিতে রঘুনাথদাস বসে নামগান কৱচোন। वदान डिनि अल नन, श् दानक 8 श्रृं उडिप्रोबना সুন্দৱী কুমারী সেখানে বসে তাঁর সঙ্গে হাততালি দিয়ে গানে যোগ দিয়েচে। কেমন চমৎকার ठूक्षक्ष এখৃষ্টাের! সেবারও এখানে আসতেই পুষ্প পেয়েছিল-অগুস্ক, চন্দন, যুগন্ধি । ধূপের ধোঁয়া, কত কি ফুলের সুবাস মিলে এই স্বৰ্গীয় সুগন্ধটার সৃষ্টি করেচে। আশ্চৰ্য্য, কােনো পার্থিব ধরনের বাসনা একেবারে থাকে না। এই স্বামধুর গন্ধময়, নিস্তান্ধ, চিরশাস্থিময় পরিবেশের মধ্যে। ওকে দেখে রঘুনাথদাস বল্পেন-এসে মা। আমি তোমার কথা अदक्षिाथ, cat × 咨 勤 পুষ্প ওঁকে প্ৰণাম করতেই আচাৰ্য্য बझभ-अशूनऊँद श्8 ! বিস্ময়ে পুষ্প শিউরে উঠে বল্লে-কি বল্লেন ऑफ्रांत्रि! sश्ङ् िश् ?... তিনি হেসে বলেন-ঠিক বলেচি মা। .............. !مہ --আপনি তো জানেন, আমার বাসনা কামনা কিছুই এখনো যায়নি, পৃথিবীতে আমার মাস্তায়াত বন্ধ হােলে কি করে চলবে? বলুন আপনি ; জন্ম এখন থেকেই বন্ধ হবে ? ? ཀྱི་