পাতা:দেবযান - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৮

বাবুদে জমিদারীতে কি কাজ করতেন। পুষ্প ছিল ভারি အွမ္ဘီ.. :( হাসি-গে হািস কেবল পুষ্পই হাসতে পারতো! দোন্ধে অত্যন্ত গৰ্ব্বিত মেয়ে। জ্ঞায় বিশ্বাস ছিল তার মত স্কুন্দৰ্পী । ধারায় মত সন্ধান্তু লোক গঙ্গার ওপারে কোথাও নেই । ধীরে ধীরে পুষ্পের সঙ্গে ওর আলাপ হয়, ধীরে ধীরে সে আলাপ জমে। ও ভূখন জেরো বছরের ছেলে, পুষ্প তেরো বছরের মেয়ে। সমান বয়স হােলে ! কিহৰে, বাচাল ও বুদ্ধিমতী পুষ্পের কাছে যতীন ভেসে যেতো। পুষ্প চােখে মুখে কথা কইতো, যতীন সপ্রশংস দৃষ্টিতে তার গৰ্ব্বিত সুন্দর মুখের দিকে । নীরবে চেয়ে ইত। মস্ত অশ্বথগাছ যে পুরোনো ঘাটটার ওপরে, যেটার নাম . अदेश छिल বুড়াশিকতলার ঘাট, ওই ঘাটে কতদিন সে ও পুষ্প একা বসে গল্প করেছে, জগদ্ধাত্রী পূজোর ভাসানের দিন পাপারভাজা কিনে ঘাটের রানার ওপর বসে দুজনে ভাগ করে খেয়েচে । কেমন করে যে সেই রূপগৰ্ব্বিতা বালিকা তাৰ যত সাধাসিধে ধরনের বালককে অত পছন্দ করেছিল, অত দিনরাত ; মিশস্তো, নিৰ্ত্তিা তাদের বাড়ী না গেলে অসুযোগ করতেী-এ সব কথা যতীন জানে না, সে সব বোঝবার বয়েস তখন ওর হয়নি। ২। দু-দশ দিম নয়, দেড় বছর দুবছর ধরে দুজনে কত খেলা করেচে, কত গল্প করেছে, কত ঝগড়া করেচে, পরস্পরের নামে পরস্পরের গুরুজনের কাছে কত ? লাগিয়েছে, আবার দুজনে পরস্পরে যেচে সোধে ভাব করেচে—সে কথা শ্লখতে । গেলে একখানা ইতিহাসের বই হয়ে পড়ে। মাস্টীমার মৃত্যুর পরে কেওটার পথ বন্ধ হােল। বছরখানেকের মধ্যে পুষ্পও বসন্তু হয়ে মারা গেল। দেশে থাকতে পুষ্পের মৃত্যুসংবাদ মেসোমশায়েত্ব-চিঠিতে সে জেনেছিল, তারপর তেরো বছর কেটে স্বাওয়ার পরে ছাব্বিশ বছর বয়সে যতীন বিবাহ করে। বাল্যের তেরো বছর-বহুদিন । ဈ তখন ক্ষীণ স্মৃতিতে পৰ্য্যবসিত হয়েছে। তারপর আশালতার সঙ্গে নবীন অনুৰূগের স্বভীন দিনগুলিতে পুষ্প একেবারে চাপ৷ পড়ে গোল (কিন্তু চাপ পড়ে যাওয়া আর ভূলে, šogo o 亚人 fমানুষের মনের মন্দ্বিয়ে অনেক কক্ষ, এক এক কক্ষে এক এক প্রিয় অতিথিই বাস। সে কক্ষ সেই | অতিথিয় হাসিকান্নায় সৌরস্তে ভরা, আর কেউ সেখানে ঢুকতে পারে না। প্লেমের t অতিথিশালা স্বাক্ষ অদ্ভুত, অতিথি ধখন দূরে থাকে তখনও যে কক্ষ মে'%;" এখৰািল অধিকার করেচে। সে তারই এবং * চিরকাল । আর কেউ সে কক্ষে স্ত্র এবং তাত্বি