পাতা:দেবযান - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ংস্কৰদেখলে যে সে এক নতুন দেশে ঐলিচেপ-পেস্টপূর্ণ স্লাগায়েরউলীয় মদী, গাছপালা, মাঠ, সবই আছে- কিন্তু স্থাসম্বন্ধেীৰ শুনেক বেশি। আকাশের দিকে চেয়ে দেখলে, সূৰ্য দেখা যায়ন-ক্ষ্মথচ অন্ধকাণ্ড । নেই-চাবি চমৎকার এক ধরনের অপার্থিব মৃদু আলোকে সমগ্ৰ দেশটা উদ্ভাসিতঁ। গাছপালার স্মৃত ঘন সবুজ, নানাধরনের ফুল, সেগুলো যেন আলো দিয়ে ? এক জায়গাষ্ঠীয়ে পুষ্প থামলে । • একি ! এ তে সেই পুরোনো দিনের কেওঁটা-সাগঞ্জের বুড়োশিবতলার ঘাট। ঐ গঙ্গা। ঐ সেই প্রাচীন অশ্বখ গাছটা। ঐ তো বুড়োশিবের ভাঙা মন্দিরটা। পৃথিবীতে মাঝে মাঝে গোধূলির সময় মেঘলা আকাশে যেমন একটা অদ্ভুত হলুদে আলো হয়, ঠিক তেমনি একটা মুম্বু, তাপহীন, চাপা আলো গাছপালায়, গঙ্গার স্কুল, ফুড়ো শিবের মন্দিরের চূড়ায় ; ওকে ঘাটের সোপানে এক বসিয়ে পুষ্প কোথায় চলে গেল। মৃতীন চুপ করে বসে অদ্ভুত আলোকে রঙীন গঙ্গাবন্ধের দিকে চেয়ে রইল। বাল্যের শত মুখের, শক্ত আনন্দন্থতির রঙ্গস্থল সেই পুরোনো জায়গা-ঐ তো গুপারে শুষ্ঠাষাসুন্দবীর ঘাট, শ্যামাসুন্দরীর মন্দির। কিন্তু আশ্চৰ্য্য এই গ্ৰা, কোনো দিকে আর কোনাে লোকজন নেই। এতখানি সুবিস্তীর্ণ স্থান একেবারে নির্জন। কেউ কোথাও নেই সে ছাড়া ! : এমন সময়ে অশ্বথ গাছের তলায় সেই গ্ৰাচীন পথটা দিয়ে পুষ্পঞ্চে আসতে | দেখা গেল। তার খোপায় কি একটা ফুলের মালা জড়ানো। " "; যতীন বন্ধে-এ কোথায় অনূলি পুষ্প ? বুড়োশিবতলার ঘাট না ? এ কি স্বাগঞ্জ-কে ওটা ? , , 8 পৃপ’য়ে সত্যিই দেবী, ঈৰ্ত্তীন তার দিকে চেয়ে সেটা এবার ভালভাবেই ঝতে পারলে। এমন গাড়িযৌবনা, শান্তু আনন্দময়ী भूडैि भाभदौद्ध श्झ भाক রূপই তার স্কুটচে ! কি জ্যোতিৰ্ম্ময় মুখশ্ৰী! যতীন অবাক হয়ে ওর দিকে : খুষ্প বয়ে-না মৃত্যুজ'-এ স্বর্গ। সকলের স্বৰ্গতো একময় : :. তারপর মৃত্যু হেসে সুলক্ষ স্বরে ওস্তু মুখেত্ব দিকে চেয়ে বার—এ আমাদের ৫ গাঁ-তোমার আর আমার স্বৰ্গ । 1. జ్ఞ ;"