পাতা:দেবযান - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

త థ . . . . . . . . kসময় হোল পোড়া বিষয়ের কথা নিয়ে ওকে বকৃতে ? ব্ধি হবে, বিবর। এখানে কি কাজে লাগবে মাখন বায়ের জমা এখানে আমায় বুঝিয়ে যথোঁ * তো শুনি ? [ ' 翰

  • ধর্তনের বাবা বল্পেন-তুমি মেয়েমানুষ বিষয়ের কি বােঝা ? তুমি লব ? কথার ওপর কথা বলতে এসো কেন ? মাখন রায়ের জুমা

পুষ্প ঘরে ঢুকতে যতীনের বাবা কথা বন্ধ করে বেরিয়ে গেলেন। যতীনের মা বন্ধেন-পুষ্পকে চিনতে পেরেছিলি তো মন্ট, ? ਕ - ! -এর মত তোকে ভালবাসতে আর কাউকে দেখলুম না । এই আঠারোউনিশ বছর ও এখানে এসেচে, এই বাড়ীঘর সাজিয়ে তৈরী করে তোরই অপেক্ষায় বসে আছে। পুষ্প তোক এনেচে বলেই তৃতীয় স্তরে আসতে পেরেচিস, নইলে হোত না । আয় উনি এখনও দ্বিতীয় স্তরে পড়ে রইলেন । বিষয়-সম্পত্তিই ওঁর কাল হয়েচে । এসেচেন আঞ্জ ষোল বছর, বিষয়ের কথা ভুলতে পারলেন না, . সেই ভাবনা সৰ্ব্বদা। এত করে বােঝাই, এত ভাল কথা বলি, ওঁর চোখ সেই পৃথিবীর জমিজমার দিকে, কাজেই ওপরে উঠতে পারচেন না। কিছুতেই।-- যতীনের মা দীর্ঘনিশ্বাস ফেলে খানিকটা চুপ করে রইলেন। তারপর স্নেহের দৃষ্টিতে, পুষ্পর দিকে চেয়ে বল্লেন, উন্নতি করেচে। আমার পুষ্প মা। এ রকম কেউ । পারে না। এত অল্প দিনে ও যেখানে আছে। এখানে আসা যায়ু না । গুর পবিত্র একনিষ্ঠ ভালবাসা এখানে এনেচে ওকে। কত উচু জাতির লোকের সঙ্গে ওর আলাপ আছে, দেখিা এখন। তঁরা যখন আসেন, অঙ্কি’গ্ধ পার্কিন ঔদেখু সামনে । যতীন বন্ধো-মা তুমি কোন স্তবে আছ ? . . . -আমি ওঁর সঙ্গে দ্বিতীয় স্তরে থাকি। ওঁকে ছেড়ে আসি কেমন কৰে ? ওঁকে এত করে বলি, কানে কথা যায় না। ঐ দেখলে না, এখানে বেশিক্ষণ ঋকতে পারলেন না। দ্বিতীয় স্তত্বের লোক তৃতীয় স্তরে এসে বেশিক্ষণ থাকতে পারে না, বিশেষত পুষ্পের সামনে উনি দাঁড়াতে পারেন না, ওর তেজ উনি সন্থ করতে পাবেন না।

  • *** পুষ্প লজ্জায় স্নাড়া হয়ে ব্লগ্নে-কি যে বল মা !!--তারপর সে ঘরের বাইরে

ও ষ্টে-স্ব উচ্চস্তরে স্বয়, সেখানে ধাওয়ার কল্পনাও করতে পারে না। সাধারণ Y . g s t চলে গেল। যতীনের মা বলেন, না মন্ট, সত্যি বলচি শোন। তুমি নতু XXყჯს