পাতা:দেবযান - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৭. . , পুষ্প ষ্ট্রীকে প্ৰণাম করে বিনীত ভাবে বঙ্গে—আপনার দেখা জাবার কৰে । পারো ? ? • را به بیر —মখন স্মরণ করবে। একমনে স্মরণ করলেই আসবাে-কিন্তু যখন তখন আমায় কষ্ট দিও না। আমার নানা কাজ, কোথায় কখন থাকি। কল্প-পৰ্ব্বতে । সঙ্গীত যেদিন বাজবে, চুম্বকের ঢেউ কম থাকবে, সেদিন আমায়ু ডেকে। কল্পপৰ্ব্বতের সঙ্গীত কি, পুষ্প তা জানতো। চতুর্থ স্তরে একটি সুনির্জন । পাহাড়ে বহু শতাব্দী ধরে এক নির্দিষ্ট সময়ে আপনা-আপনি অতি মধুর অপার্থিব সঙ্গীতুর্ধ্বনি ওঠে। কত কাল পূৰ্ব্বে জনৈক পবিত্র আত্মা ঐ স্থানটিতে বসে নূতন সুর স্বষ্টি করতেন-কোনো বড় সুরশিল্পী হবেন । ওপরের স্বর্গে উঠে ? গিয়েচেন বহুকাল, কেউ তাকে এখন আর দেখে না-কিন্তু সেই নির্দিষ্ট সময়ে এখনও তীব্র সৃষ্ট সুরপুঞ্জে স্বৰ্গমণ্ডলের অজ্ঞাত কোণটি ছেয়ে যায়। দেবতা বিদায় নিলেন-বহুদূরব্যাপী নভােমণ্ডল জ্যোতিৰ্ম্ময় হয়ে উঠলোভীর দেহজ্যোতিতে। তিনি অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার পরেও যেন থানিকক্ষণ আকাশটা ৷ আলো হয়ে রইল। পুষ্প অবাক হয়ে সেদিকে চেয়ে রইল। এত বড় দেবতা এতদিন এখানে । থেকেও কখনো সে দেখে নি । . : '.' ; 羲 যতীনের চেতনা ফিরে এল বাড়ীতে ফিরবার পথেই ! পুষ্পকে বল্লে—এ কোথায় যাচ্চি আমরা, এখনও পৌঁছুই নি ? ' ' + ' ' পুষ্প বল্লে-না, চলো বাড়ী ফিরে যাই । সেখানে এখন তোমার ধাওয়া । চলবে না। তুমি পথে এমন হয়ে পড়লে! চতুর্থ স্তর পার হতে না হতেই । তোমার সংজ্ঞা চলে গেল। পঞ্চম স্তরে নিয়ে ঘাই কি করেঃ উঃ, ཕྲན་གྱི། ས་ལྷ་རྩ་ জিনিস তুমি দেখলে না। তারপর পুষ্প সবিস্তারে উন্নত আত্মটির সঙ্গে সাক্ষাৎ হওয়ার বৃক্ষপ্ত বর্ণনা । করলে।” বল্লে—আমার বড় ইচ্ছে ছিল তুমি দেখতে পাও, কিন্তু বুঝলুম তিনি এখন তোমােয় দেখা দিতে ইচ্ছুক নন। তুমি দেখতে পাবেও না। যতীনের মনে পড়লো তার মায়ের সঙ্গে যেদিন কথা বলছিল আকাশের মূৱ । গ্রান্তে অমনি একটা অদৃষ্টপূর্ব জ্যোতির লেখা দেখা গিয়েছিল, গুণ যেমন বর্ণনা *ణ তেমনি। গুগকে সেকথা বন্ধে গুণ বন্ধেী-আমি জানি, ও আলো,