পাতা:দেবযান - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

না ঋষি করেছিলুম যে তোৰ যত মেয়ের আিদ পেয়ে ধম্ভ হয়ে}ি এখনও মনে হয় এ সব স্বপ্নই যা! . . . . . . ' ' পুষ্প লজ্জিত স্বরে বন্ধে—আহা! -- পুষ্প বুঝতে পারে যে, যতীন আশার কথা ভাবচে, ঘাটে এসে ‘কথা শুর মনে হয়েছে। যত উচ্চ স্তরের আত্মাই হােক, পুষ্প মেন্ধে মনটা হু হু করে ওঠে। মৃত্যুদাকে সে আবাল্য ভালবাসে, গ্ৰাপ্ত কিন্তু মৃতুল্লা, তার চেয়ে যে আশা-বোঁদিকে বেশী ভালবালে, মনে স্থান দেয় না বেশীক্ষণ। উপায় কি ? এই তার স্থািপ, --বেলায় পৃথিবী ছেড়ে, অতুলকে ছেড়ে আসবে কেৰ 賞 বছরের জীবনে পুণ ছিল না, ছিল আশা-এ অবস্থায় ঠাখার সঙ্গেই ই :মনের যোগ অনেক গাঢ়বদ্ধ। কারো কোনো দোষ নেই। : পুষ্পের মনে দুঃখের ছায়া এসে পড়তেই বাইরের জ্যোংঙ্গা ক্রমশ "রানী হয়ে এল। মন প্ৰফুল্প না থাকলে মানসিক স্মৃষ্টি ক্ষুঞ্জ হবেই। . . . . . হঠাৎ পুষ্প যতীনের দিকে চেয়ে বলে--একটা কথা ভূলে গিয়েছিলুম, মৃত্যুদা। আজ কল্প-পৰ্ব্বতের গান বাজবার দিন। চল তে ‘মাকে শুনিয়ে আনি । সে এক অদ্ভুত জিনিস ! . . ওদের স্বৰ্গ থেকে বেরিয়ে ওরা শূন্য বেয়ে চললে। বহুদূরে একটা স্কুঞ্জ নক্ষত্রের দিকে আঙুল দেখিয়ে পুষ্প বল্পে-গুইখানে আমাদের যেতে হবে। ওই দিকে একদৃষ্টি চােখ রেখে ভাবে যে আমরা ওখানে ঘাবাে। * * নক্ষত্রটা যেন ক্ৰমে বড় হচ্চে, যতীনের মনে হােল সে সবেগে ওর দিকে নীতি, হচ্ছে। কি অদ্ভুত এ যাত্র! যতীন অবৃক্ষ হয়ে চেয়ে চেয়ে দেখছিল, অনেক দূরে অন্ধকারের মধ্যে একটা প্ৰকাণ্ড গ্রহ ডুবে ডুবে ঘুরচে। দেৰ : , পুষ্প বয়ে-এই হচ্চে শুক্রগ্রহ-সন্ধ্যাবেলা যেটাকে পশ্চিম আকারেখা যায়! : আকাশের রং এখানে নীল নয়, অনেকটা ধূসরমিশ্ৰিত বেগুনী মৃত্যুপথে অনেক আত্মা তাদের মতই যাওয়া আশা করচে, তবে তাদের মধ্যে কেউই উচ্চশ্রেণীর নয়, ওদের রং দেখে শ্রেণী ঠিক করতে শিখে গিয়েচে শ্ৰেীন'+ এ সব আত্মার বুং খানিকটা থানিকটা মেটে সিঁদুরের মত লাল। খুব সাধারণ " শ্ৰেণীয় আত্মা। তাৰে নিম্ন শ্রেণীর স্থাত্মা এখানে আসে না। তাদের দ্বিতীয় ད་ཁ་མ་ཐོ་ཀཁའ་ ছাড়িয়েঃঠবার সাধাই নেই। " ..... ... ‘ “ ’် ဖွံ့် Rei,