পাতা:দেবযান - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যতীন যখন বাড়ী পৌছলো তখন স্নাত্রি দ্বিপ্রহর । বাশবনের মধ্যে ঘুড়ি পথ পেরিয়ে ও পৈতৃক আমলের কোঠা। অনেকগুলো বরুদোর, বাইরে চণ্ডীমণ্ডপ, তবে এখন সবাই শ্ৰীহীন। একটা ধানের বড় গোল্প ছিল, অর্থকষ্টে পড়ে গত মাঘমাসে সে সাড়ে সান্ত টাকায়ু গালাটা বিক্ৰী করে ফেলেচে। গোলার ইট-গাঁথুনি সিড়ি ক’খানা মাত্ৰ বৰ্ত্তমান আছে। আলো জেলে নিজের বিছানাটা পেতে নিয়েই সে আলোটা নিড়িয়ে দিলেতেলের পয়সা কোিট কােথা থেকে দে আলো জালিয়ে রাখবে ? অন্ধকারে মৃত্যু বাড়ীতে এক বসলেই মনে পড়ে আশালতার কথা! . আশালত! কি করে এত নিষ্ঠুর হতে পারলে ? বিয়ের পরে প্রথম পঢ় বছরের কথা মনে হোলে তার বুকের মধ্যে কেমন করে ওঠে। এই ধরনেত্যু কত শ্রাবণ-রাত্রিতে ঐ ছাদে সে কত নিতৃত আনন্দ-মুহূর্ডের কাহিনী এই বাষ্ট্র বাতাসে আজও বাজে, কত মিষ্ট কথা, কত চাপা হাসি, কত সপ্রেম চাম্ফনি। মনে পড়ে তারা দুজনে একসঙ্গে তারকেশ্বর গিয়েছিল একবার, তখন रौन বড় ছেলেটি আর্ট মাসের শিশু। যাবার আগের দিন রাত্রে আশা রাত একটা পর্যন্ত জেগে থাবার তৈরী করলে। বািল্ল, তােমায় কোথাও বাজারের থাবার খেতে দেবাে না। নানারকম অমৃদ্ধ করে যা-তা খাবার খেলে। তার চেষ্ণু তৈরী করে নিলুম, সন্তাও হবে কেন খাবারের চোং । ওখানে গিয়ে दारी প্রসাদ খেলেই চলবে, পথে এই বা করে নিলুম। এতেই কুলিয়ে যাবে। • }} পথে দুষ্টুমি করে যতীন সব খাবার থেয়ে ফেলেছিল। নৈহাটি যাবার আগেই, আশাকে ঠকবার জন্যে। নৈহাটি স্টেশনে খাবার খেতে চাইলে আশা অগ্ৰতিভা ह5 পড়লো, খাবার একটুকরোও নেই। যতীন হেসে বল্প-কেমন, বাজারের খাবার কিনতে হবে না যে বড়! এখন কি হয়? · · হয় তো অতি তুচ্ছ ঘটনা। কিন্তু এই छुमारे পরের পাঁচ-ছ'মাস ঢুদের দুজনকে অফুরন্ত স্নাসির ফোয়ারা জুগিয়েছিল —মনে আছে সেই ☼नशक्षेिभन्ना कक्ष ? कि राष्ट्रिल दन 6छ ? . . . .