দেবযান । ৮৫ ব্লাভী এক হয়ে মিলেচে। একটা প্রাচীন বৃক্ষতলে ঝরা পাতার রাশির ওপর দেবী এগিয়ে শুয়ে পড়েচোন। কেউ কােথাও নেই, শূঙ্গ দ্বীপ, শূঙ্গ ব্যোমন্ডল । * দেবীর অপরূপ ৰূপে সেই প্রাচীন বনস্থলী উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে, যতীন তাৰিলে, এই তাে স্বর্গ। এত সৌন্দর্ঘ্য দিয়ে গড়া যে ছবি তা স্বৰ্গ ছাড়া সুৰ কিছু নয়। পৃথিবীতে এমন বনবনানীয় সমাবেশ কই, যদি বা থাকে এমনু রূপসী মেয়ে কই, তাও ধৰি থাকে, এত নিৰ্জনতা কই-বাৰি বা থাকে, এ তিনের অদ্ভুত কোথায়? দেবীর মাথায় কি এই দৃশ্য তৈরি হয়েছে ? হয়তো তাই। একটা গ্রহ বা উপগ্রহ, শুধু বনবনানীতে ঘেরা, সেখানে আবার অন্ত ক্ষেউইিঞ্জ । चेनि शज़, अबाब निशि नाशैव ७ाक७ अप्छ1 क्लाप्रौद ሚቀስ ፵ স্বাক্ষর! আর কি সহানুভূতি ও করুণায় ঈষৎ বিবাদমাখা। স্নাত্বমূর্তির এমন । অপূৰ্ব্ব মহিমময় জীবন্ত আলেখ্য তার সামনে থাকতেও যদি সে ঈশ্বরের দায় কি দেবদেবীতে বিশ্বাস না করে, তবে সে নিতান্তু নিৰ্বোধ ! শুধু পুষ্পের জন্যই সে এখানে আসতে পারচে বা দেবীকে দেখতে পাচ্চে-নইলে ওঁর দর্শন পাণ্ডু, ऊात्र १टक कि नश्छ ¢श्ाङ ? . മീ . যতীনের বক্তব্য পুষ্পই বল্পে। আশাবােঁদি কলকাতার বাসাবাড়ীতে উচ্ছা! রাত্রে মারা পৰ্যন্ত খেযেচে-সারারাত কেঁদোচে, যতীনের মনে বড় কষ্ট। এই ট আকর্ষণ তাকে সৰ্ব্বদা পৃথিবীতে টানচে, এখন কি করা যায় ? করুণাদেবী সব শুনে বল্লেন-এতে কিছু কক্সবার নেই ; কন্যা যতদিন ፡” ঠেকে না শিখবে, তার জ্ঞান হবে না । যতীন ভারলে-একি কথা হােল! এত বড় দেবীর মুখে এ কি সাধাৰণ । পৃথিবীর মানুষের মত কথাবাৰ্ত্তা ! এ কথা তো পৃথিবীতে যে কোন ভূমিদারগিন্নি কি দারোগা ইন্সপেক্টরের বৌ শুনেই বলতে ।
- সেবক্সে-আপনি মন করলে কি ওকে দয়া করতে পারেন না ? -- ** করুণাদেবী হেসে বলেন-আমি খেটেই মৰি, ভেবেই মরি। দয়া কি করতে পারি সেভাবে বাছা ? এদের যেদিন ভালো হবে, সেদিন আমারও দুটি। এ সৰ্থঃ অতি নিম্নবরের আত্মা, কেউ ওদের ইচ্ছে করে কষ্ট বিচ্চে না, নিজের কৰ্ম্মফলে । কষ্ট পাক্ষে। ভগবান প্রত্যেক লোককে বড় দেখতে চান, সং, কুন্দর, নিৰ্ম্মল ? দেখতে চান, উচ্চ প্ৰকৃতি জাগলো। কিনা দেখতে চান-যেমন ধরে সেবা, : স্বাৰ্থত্যাগ, দয়া, ভক্তি, ভালবাম। এ যাদের মধ্যে নেই বা জাগেনি, তাদের ৫ সেগুলো জাগিয়ে দেবার কৌশল তীর জার্ন আছে। কষ্ট দিয়ে, শোকের বোঝা । রোগের বোঝা দিয়ে যে করেই হােক ও-লোকে কি এ-লোকে তার চােখ ফোটারী:
