λη ο ধৰ্ম্মত্ৰাত সংস্কৃতে রূপান্তরিত করিয়াছিলেন। এই রূপান্তরকরণের সময়ে । তিনি বোধ হয় কতিপয় শ্লোক ও অধ্যায় যোগ করিয়াছিলেন । যদি } এই মত যথার্থ হয় তাহা হইলে আমরা বলিতে পারি খৃঃ পূঃ ৪৪ श्रीक রাজা কনিষ্কের সময়ে মূল পালি ধৰ্ম্মপদে ১৩টি অধ্যায় ও ৩২৯ট ਾਂ যোগ করা হইয়াছিল। অন্তপ ইত স্বীকার করিতে হইবে যে খৃষ্টীয় ৩য় শতাব্দীতে ভারতে ও চীনের শ্রমণগণ মূল ধৰ্ম্মপদ চীন ভাষায় অনুবাদিত করিতে যাইয়া উল্লিপিত অতিরিক্ত শ্লোক ও অধ্যায় কয়েকটি যোগ করিয়াছিলেন । যে সময়েই উহা যুক্ত হউক না কেন মূল ধৰ্ম্মপদে ঐ সকল অতিরিক্ত শ্লোক ও অধ্যায় ছিল না ইহা মৃক্তকণ্ঠে স্বীকার করিতে হইবে । প্রথম সংস্করণের ভূমিকায় উক্ত হইয়াছে মূল ধৰ্ম্মপদ রাজা অশোকের পূৰ্ব্বে এমন কি খৃঃ পূঃ ৬ষ্ঠ শতাব্দীতে প্রগস বোধি সঙ্গম কালে বিদ্যমান ছিল । ঐ সময়ে বৌদ্ধ গ্রন্থে সংস্থত ভাষা ব্যবহৃত হষ্টত না। রাজা কনিষ্কষ্ট বৌদ্ধগ্রন্থে সংস্কৃত ভাষার বহুল প্রচার করেন। অতএব তাঙ্গার সময়ে ধৰ্ম্মত্রাত মূল পালি ধৰ্ম্মপদ সংস্কৃতে রূপান্তরিত করিয়া কতিপয় শ্লোক মোগ করিয়াছিলেন—এমত অসঙ্গত নচে । এষ্ট সংস্কৃত ধৰ্ম্মপদষ্ট চীন ভাষায় অনুবাদিত হইয়াছিল । বঙ্গদর্শনের সুযোগ্য সম্পাদক মহাশয় লিথিয়াছেন - মৃলের র্যে সকল কথার অর্থ সুস্পষ্ট নহে, অনুবাদে তাহা মথাপথ রাখিয়া দে ওয়াই কৰ্ত্তলা । উদাহরণ স্বরূপে তিনি স্বয়ং প্রথম শ্লোকের এইরূ { অনুবাদ করিয়াছেন ঃ– “ধৰ্ম্মসমূহ মনঃপূৰ্ব্বঙ্গম, মনঃশ্রেষ্ঠ, মনোময়” । এস্থলে বক্তব্য এই সংস্কৃত ভাষাভিজ্ঞ পণ্ডিতের নিকট উল্লিখি ; আক্ষরিক অনুবাদ কোন কোন প্রয়োজনে আসিতে পারে, ক্লিঞ্জ সাধারণ পাঠক ঐ অনুবাদ পাঠ করিয়া কোন অর্থই গ্রহণ
পাতা:ধম্মপদ (চারু চন্দ্র বসু).djvu/২১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।