পাতা:ধর্ম্মজীবন (তৃতীয় খণ্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

wrtho, Virfawr we qu | 、剑鞘” ডুবিতছি! আমার সেপ্রোর্থনা কি বিফলে গেল? আমি সািজ মুক্ত কৃষ্ঠে বলিতেছি-“না !” দেখিলাম, যেখানে ছিল নিরাশা, সেখানে আসিল আশা ; যেখানে ছিল বিষাদ, সেখানে আসিল আনন্দ ; যেখানে ছিল দুর্বলতা, সেখানে আসিল বল। যেমন কোকিলের ডাক শুনিলে ও সুমন্দ মলয়ানিলের আলিঙ্গন পাইলে সকলে মনে করে, এইবার আমের মুকুল ফুটিবে, তেমনি আমি এমন কিছুর সংস্পৰ্শ পাইলাম , যাহাতে মনে হইল, এইবার এ পাপী বঁচিবে। তাহার করুণার বাতাস গায়ে লাগিল ; বহুদিনেয় বিষাদ চলিয়া গেল ; আশার উদয়ের সঙ্গে সঙ্গে এক প্রকার নিরাপদ ভাব মনে আসিল । বড়ে পড়িয়া ছিন্ন হইয়া পাখী কুলায়ে পৌছিলে যেমন ভাবে আমি বঁাচিলাম, আন্দোলিত সাগর-তরঙ্গে দুলিতে দুলিতে জাহাজ বন্দরে পৌছিলে আরোঠিগণ। যেমন অনুভব করে যে আর বিপদ নাই, তেমনি ঈশ্বরের শরণাপন্ন হইয়া মনে হইল জীবনের বন্দরে পৌঁছিয়াছি। কেবল যে আনন্দ হইল, তাহা নহে, সেই সঙ্গে সঙ্গে নব বল ও পাইলাম। যে ব্যক্তি স্রোতোমুখে দণ্ডায়মান, তৃণের ন্যায় লোকভয়ে কঁাপিতেছিল, সেই বাক্তি সিংহের ন্যায় त्रिका गड°ंथ १९४षिांना श्रेष्ठ्ल । এ সকল কথা বলিবার অভিপ্ৰায় এরূপ নয়, যে এই নবজীবন লাভ করিবার পর আমার পক্ষে পরীক্ষা বা প্রলোভন আসে নাই, অথবা আর আমার পদস্থলন হয় নাই, বা আমাকে অনুতপ্তচিত্তে ঈশ্বরচরণে কঁাদিতে হয় নাই; বরং এ কথা বলিতে