পাতা:ধর্ম্মজীবন (তৃতীয় খণ্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Kct QfT-CTDA I sé in পরিখা খনন করিতে হয়, কিরূপে অল্প সংখ্যক সেনা লইয়া বহুসংখ্যক সৈন্যের সম্মুখীন হইতে হয়, ইত্যাদি যুদ্ধবিদ্যা সম্বন্ধে অবশ্য জ্ঞাতব্য বিষয় সকল তাহারা শিখিতেছে। সুচারুরূপে সমরকার্স্য চালাইতে হইলে, এ সকল বিষয় জানা যে অতীব আবশ্যক, তাহাতে কিছুমাত্ৰ সন্দেহ নাই। কিন্তু মনে কর তাহারা গৃহে সামরিক বিদ্যা শিখিয়াই জীবন কাটাইল, জীবনের মধ্যে একবার যুদ্ধক্ষেত্রে দাড়াইল না ; দুইটা গোলাগুলির আওয়াজ শুনিল না । বল দেখি তাহাকে কি তোমরা বীর বালিবে ? যদি একটা মহাযুদ্ধ উপস্থিত হয়, এরূপ লোকের হাতে কি সেনাপতিত্বের ভার দিবে ? কখনই নহে। যে সৈনিক পুরুষ অনেক যুদ্ধ দেখিয়াছেন, অনেক গোলাগুলি খাইয়া বঁচিয়াছেন, অনেক সঙ্কটে অনেক সাহস ও রণনৈপুণ্যের পরিচয় দিয়াছেন, অনেক কেল্লা দখল করিয়াছেন, অনেক সংগ্রামে বীরখ্যাতি লাভ করিয়াছেন, তখন এরূপ ব্যক্তিরই প্ৰতি সকলের দৃষ্টি পড়িবে। অতএব দেখিতেছি মানব-চরিত্রের প্রধান শিক্ষা কাৰ্য্যক্ষেত্রে। কাজে হাত না দিলে মানুষ গড়ে না । রণক্ষেত্রে না। গিয়া মানুষ যদি বীর হইতে পারিত, তবে দাবা খেলিয়া অনেকে রণনৈপুণ্য শিখিতে পারিত ; কারণ দাবা খেলাতে ও লোকে রাজা, মন্ত্রী, অশ্ব, গজ লইয়া যুদ্ধ করিয়া থাকে। কল্পনাকে আশ্রয় করিয়া কিছুই গড়ে না । কল্পনার মঞ্চে বসিয়া ভীরু BDDBB zY BDBDuk BDD EDSEBDt C DDDB ব্যক্তি বদান্তবর হইয়া বসিতে পারে, নীচ ইন্দ্ৰিয়সুখাসক্ত জন