পাতা:ধর্ম্মজীবন (তৃতীয় খণ্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१२ ' र्क्ष-औचन । ষাটি বৎসর বা আশী বৎসর সহিলেন, তদন্তেও যদি মানুষ তাহার প্রদর্শিত মুক্তির পথ অবলম্বন না করিল, তখন তাহাকে অনন্ত নরকাগ্নিতে নিক্ষেপ করিবেন। অতএব এই ভাবাপন্ন ব্যক্তিদিগের মতে জীবন থাকিতে থাকিতে ঈশ্বর প্রদর্শিত মুক্তির পথ আশ্রয় করিয়া, অনন্ত নরকাগ্নি হইতে রক্ষা পাওয়া ও অনন্ত পুণ্য শান্তির অধিকারী হওয়াই জীবনের সার্থকতা।” ইহা সহজেই অনুভব করা যাইতে পারে, যে, এই ভাব যাহার হৃদয়ে ধারণ করেন, তাহারা যাহাকে ঈশ্বর-প্ৰদৰ্শিত কাৰ্য্য বলিয়া মনে করেন, তদ্ভিন্ন জীবনের অপরাপর কার্স্যকে চক্ষে দেখিতে পান না ; বরং সর্বদাই এই আশঙ্কাতে বাস করেন, না জানি পাপ-পুরুষ সয়তান কোন পথে কোন জাল বিস্তার করিয়া রাখিয়াছে ; কোন সুখ ভোগ করিতে গিয়া কোন ফঁাদে পা দিয়া ফেলি। তাহার স্থিরতা নাই। অতএব ধৰ্ম্মসাধনের অঙ্গীভূত বিষয় সকল ভিন্ন অপর সকল বিষয়ের প্রতি ভ্ৰকুটী করিয়া বসিয়া থাকিতে হইবে। এই সকল প্ৰাচীন ধৰ্ম্মের শিক্ষা হইতে চক্ষু মুতুলিয়া যখন বৰ্ত্তমান সভ্যজগতের প্রতি দৃষ্টিপাত করি, তখন মানবজীবনের आन्न १रु उाद अा९ श्हे । दéभान नउाथभएउन्न अहनक জাতি যে প্রকার ভাবে মানবজীবনকে দেখিতেছে ও ব্যবহার করিতেছে, তাহার বিষয়ে চিন্তা করিলে মনে হয়, তাহারা ভাবিতেছে মানবজীবন যেন নাট্যশালা। নাট্যশালাতে যাহারা যায়, তাহদের মুখ্য লক্ষ্য থাকে আমোদ ; আমোদ পাইব