পাতা:ধর্ম্মজীবন (তৃতীয় খণ্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মানবজীবনের সার্থকতা। १७ ও আমোদ দিব। ‘সুখ’শব্দ ব্যবহার না করিয়া যে “আমোদ' শব্দ ব্যবহার করিতেছি, ইহার মধ্যে একটু অর্থ আছে। সুখ ও আমোদ এই উভয় শব্দে কিঞ্চিৎ প্ৰভেদ আছে। সুখ অতুি পবিত্র ও অতি মহৎ হইতে পারে। আমোদ শব্দের সহিত তত পবিত্রতা বা মহত্ত্বের সংস্রব নাই। সুখ অতি দীর্ঘকাল স্থায়ী ও অতি গভীর হইতে পারে ; আমোদ ক্ষণিক ও অগভীর। যাহারা জীবনকে নাট্যশালার ন্যায় মনে করে, তাহারা সুখ চায় না, আমোদ চায়। তাহদের ভাব যেন এই —“নাচ, গাও, ক্রীড়া কর; দুঃখ হাসিয়া উড়াইয়া দাও ; ধৰ্ম্মাধৰ্ম্ম চিন্তা পশ্চাতে ফেলিয়া রাখ ; এ জীবনে যে যত মজা লুটিতে পারে তাহার জীবন তত সার্থক।” ইহা সকলেই অনুভব করিতে পারেন যে, যে সকল মানুষের হৃদয়ের অন্তরতম প্রদেশে জীবনের এই ভাব, তাহদের চরিত্র স্বভাবতঃ অতি অসার হয়। বৰ্ত্তমান সভ্যজগতে মানবজীবনের আর এক প্রকার ভাব আছে, তাহা এই--জীবন যেন পান্থশালা । জীবনকে পান্থশালার সহিত তুলনা করিবার অভিপ্ৰায় এই,-পান্থশালাতে লোকে দুই ঘণ্টা বা দুই দিনের জন্য থাকে ; সেখানে যে সময়ের জন্য থাকে, তন্মধ্যে কিছু ব্যয় করিতে হয় ; খাটখানি ব্যবহার করিবে সে জন্য কিছু দিতে হয় ; ঘরটিতে থাকিবে সে জন্য ভাড়া চাই ; খাদ্যদ্রব্য লইবে তাহার মূল্য চাই ; কিন্তু भारुष (शमन दाग्न काद्र cङगनि 5iघ्र.; गहन छitद, अमि छाड्डा