পাতা:ধর্ম্মজীবন (তৃতীয় খণ্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মানবজীবনের সার্থকতা। ዓ(? এই নানা শ্রেণীর মানুষের মধ্যে এক শ্রেণীর মানব দেখিতেছি, যাহারা জীবনের একটা মহৎ ভাব হৃদয়ে ধারণ করিয়া আপন আপনি চরিত্রের মহত্ত্ব সাধন করিতেছেন। ; তাহারা অনুভব করেন যে, জীবন একটা ন্যস্ত সম্পত্তি ; ঈশ্বর এই জীবনকে ও এই জীবনের সমুদয় শক্তিকে ন্যস্ত সম্পত্তির ন্যায় আমাদের হস্তে রাখিয়াছেন ; আমরা এই সকল শক্তিকে তাহার কাৰ্য্যে ব্যবহার করিবার জন্য দায়ী । ইহাও অতি প্ৰাচীন ভাব। মহাত্মা যীশু। এই ন্যস্ত সম্পত্তির দৃষ্টান্ত দিয়াই শিষ্যগণকে বলিয়াছিলেন,-ঘে ঈশ্বরদত্ত শক্তি সকলকে বৰ্দ্ধিত না করে, ও তাহার কাৰ্য্যে নিয়োগ না করে, সে অপরাধী। অার এ কথাও সত্য যে স্বদেশে বিদেশে যেকোনও মহাজন জগতে মহৎ কার্স্য সম্পাদন করিয়াছেন, লোকহিতের জন্য দেহমানকে নিয়োগ করিয়াছেন, তাহাদের ভিতরের ভাব এই ছিল। ভঁাহার। জীবনের একটা দায়িত্ব সৰ্ব্বদা অনুভব করিয়াছেন ; জীবনটাকে তঁাহারা অতি উচ্চ চক্ষে দেখিয়াছেন ; সর্বদা ভাবিয়াছেন,-যে পরিমাণে এ জীবনকে ঈশ্বর ও মানবের সেবাতে নিয়োগ করিতে পারি, সেই পরিমাণে ইহার সার্থকতা। ঈশ্বর যাহা দিয়াছেন, তাহা পরার্থেই নিয়োগ করিতে হইবে। আমরা সকলেই জানি, BBBSBD DBDS DYS DDLLDDDD DDDLLBD LDDS SBBDS তিনি সর্বদা বলিতেন, মানবের সেবাই ঈশ্বরের সেবা ; এবং তদনুসারে তিনি কাৰ্য্য করিতেন ।