পাতা:ধর্ম্মজীবন (ষষ্ঠ খণ্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নায়মাত্মা বলহীনেন লভ্যঃ । bኁ፣ চলিয়া যা”। এই কথা বলিবামাত্ৰ শয়তান অন্তৰ্হিত হইল, এবং স্বৰ্গীয় দূতগণ আসিয়া ধন্য ধন্য করিতে লাগিল ও যীশুর পরিচর্য্যাতে নিযুক্ত হইল । মহাত্মা বুদ্ধের জীবনচরিতেও ইহার অনুরূপ বিবরণ আছে। তিনি যখন মহা সঙ্কল্প করিয়া বোধিদ্রুমের তলে বসিলেন, তখন পাপ-পুরুষ মার বিধিমতে তঁহাকে প্ৰলুব্ধ করিবার চেষ্টাতে প্ৰবৃত্ত হইল। বুদ্ধ মারের কোনও কথাতেই কৰ্ণপাত করিলেন না । অবশেষে যেই দৃঢ়প্ৰতিজ্ঞার সহিত বলিলেন-“মার, মার, তুই আমার সম্মুখ হইতে অন্তৰ্হিত হ”, অমনি মারি অন্তৰ্হিত হইল, এবং অমনি স্বৰ্গ হইতে দেবগণ পুষ্পবৃষ্টি করিতে লাগিলেন ; সেই মহা প্ৰতিজ্ঞার মহা নিনাদে ব্ৰহ্মাণ্ড কাপিয়া গেল ; বুদ্ধ নবালোক পাইয়া উখিত হইলেন । মানবের চরিত্র বলিয়া যে জিনিষটার বিষয়ে আমরা সর্বদা শুনি, তাহার একটী প্ৰধান উপাদান পাপকে বাধা দিবার শক্তি । জগতে আমরা এক প্ৰকার মানুষ দেখি, যাহাঁদের হৃদয় মনে সাধুভাব, মঙ্গলভাব, কোমল কান্ত গুণাবলি প্রচুর পরিমাণে আছে ; কিন্তু হৃদয়ে পাপকে বাধা দিবার শক্তি নাই, “যা তুই পাপ-পুরুষ শয়তান আমার সম্মুখ হইতে যা,” এরূপ বলিবার উপযুক্ত তেজ নাই। ইহারা যতদিন প্ৰলুব্ধ না হয়, তত দিন ভাল থাকে, কিন্তু প্ৰলোভনের সহিত সাক্ষাৎকার হইলে, অগ্নির অগ্ৰে মোমের বাতি যেরূপ গলিয়া DDDSDBBBB DBB0 DBD DBBB DDSS TYYS DDDSBBBDS DDBYS ভাবের সঙ্গে সঙ্গে পাপকে বাধা দিবার শক্তি না জন্মিলে, তাহাকে চরিত্র বলা या a । DDDDB D KBBD BBDDBB BBB BBY BB BDBD DBD DDBDBDDuDS DBDDD উভয়েরই ব্যবস্থা আছে। এই দেহের জীবন সম্বন্ধে তিনি প্ৰতি মুহূৰ্ত্তে দেখাইতেছেন, যে উপচয় ও অপচয় এই উভয় প্রকার কাৰ্য্যের দ্বারা জীবন বাচিতেছে। যেমন একদিকে আমরা পুষ্টিকর ও বলাধানের উপযোগী পদার্থ সকল দেহ মধ্যে গ্ৰহণ করিতেছি, এবং পরিপাক ক্রিয়ার দ্বারা তাহ দিগকে দৈহিক ধাতুপুঞ্জের সহিত একীভূত করিতেছি, তেমনি অপর দিকে নিরন্তর চতুর্দিকস্থ বিশ্লেষণকারী শক্তিপুঞ্জের সহিত সংগ্ৰাম করিয়া আত্মরক্ষা করিতেছি। এই সংগ্রামে দৈহিক ধাতুপুঞ্জের অপচয় হইতেছে। অপচয় অপেক্ষা উপচয় অধিক হইতেছে বলিয়া আমরা এ জগতে জীবনকে রক্ষা করিয়া চলিতে পারিতেছি । * . R