পাতা:ধর্ম্মতত্ত্বদীপিকা.pdf/১০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७कांप्रक्रमथाब्र,+ se আয়োজিত আছে, তেমনি মনের ক্ষুধা নিৰরিখ * মাজের রোগ শাস্তিজন্য সপ্তম্বশ্ব-রূপ অমৃত মানৱ-প্রকৃতির অৰভূত অাছে তাহা বুদ্ধি, বিবেক ও যুক্তিম্বারা উদ্ধার করিয়জামরা কৃতাৰ্থ হই ধিনি স্থূতন উৎপন্ন পতঙ্গের পরিপাট্য পূর্ব হইতে ৰিধান করিয়াছেন, তিনি যে জীবআর ধৰ্ম্মপিপাসা শান্তির জন্য কোন নৈসর্গিক বিধান পূৰ্ব্ব হইতে করেন মাই এমন কখনই হইতে পারে না। ধৰ্ম্মতত্ত্ব সকল যে পরিমাণে ইহলোকে জানা আমাদের পরিত্রাণ-জন্য অবশ্যক, তাহ ঈশ্বর নৈসর্গিক উপায় দ্বারা আমাদিগকে জানিতে দিয়াছেন। যাহার্তাহার অভিপ্রায় নয় বলিয়। আমরা জানি, তদ্বিষয়ে যে সকল পৃথিবীস্থ প্রচলিত ধৰ্ম্ম জ্ঞান-প্রদান করিবার অধিকার ব্যক্ত করে সে সকল ধৰ্ম্ম ভ্রান্তিসঙ্কল। পরন্তু যেন স্বীকার করিলাম যে কোন দেশের বিশেষ ব্যক্তির মুনে সত্যধৰ্ম্ম ঈশ্বর প্রেরণ করিয়াছিলেন, কিন্তু তাছার বার্তা পাইয় তাহাতে যাহারা বিশ্বাস করিয়াছে তাহারাই কেবল পরিত্রাত হইবে, সেই প্রত্যাদেশ হইবার পূর্বে ও পরে ৰে যে দুরক্ষালবর্তী অথবা দূরদেশ-বাসী ব্যক্তিরা তাহার ৰৰ্বি পায় নাই, অথচ সত্যস্বরূপ অনন্তস্বরূপ পরমেশ্বরে একান্ত প্রীতি স্থাপন পূর্বক নিতান্ত যত্বের সহিত র্তাহার প্রিয়কাৰ্য্য সাধন করিয়াছে, তাহার কখনই পরিক্তাত হুইৰো না এমন কিরূপে হইতে পারে ? যদি বুল যে, ৱে সকল পরিত্র-চরিত্র ধৰ্ম্মপরায়ণ মহাত্মা ব্যক্তি সে প্রত্যাদেশের বার্তা পান নাই জাহরাও পরিত্রাত হইবেন, তবে যখন স্বকীয় বুদ্ধিমত্তা দ্বারা লেই সকল ব্যক্তি ধৰ্ম্মতত্ত্ব