পাতা:ধর্ম্মতত্ত্বদীপিকা.pdf/১০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

简制 थसूfछछ्-बिटदक । সকল পরিজ্ঞাত হইয়া পৱিত্ৰীত হইতে পারিলেন তখন প্রত্যাদেশের আর কি আৰশ্যকতা ব্লছিল ? ग्रप्ति अशङ बांकांत्र्यंबांगैौ इग्न ८ब “ झेश्वब्रटक फ्राङद्धि কর, আর সকল মনুষ্যের প্রতি বিদ্বেষ কর” তাহা ৰুইলে আমাদিগের অন্তরস্থ ধৰ্ম্ম ভাবের সহিত সেই আকাশৰাণীর অনৈক্য প্রযুক্ত তাহাকে অগ্রাহ করিতে পারা যায় কি না ? যদি তাহা অগ্রাহ করা বিধেয় হইল তবে মনুষ্যের অন্তরস্থ ধৰ্ম্ম ভাৰকে ঈশ্বর-বাক্যাভিমানী ধৰ্ম্মমতের পরীক্ষক স্বরূপ স্বীকার করিতে হইবে কি না ? মনুষ্যের অন্তরস্থ ধৰ্ম্মভাৰ যে এরূপ পরীক্ষক তাহার জার এক নিদর্শন এই যে, তাছা পরীক্ষক না হইলে ঈশ্বর-বাক্যাভিমানী কোন ধৰ্ম্মমতের উৎকর্ষ অনুভব পূর্বক তাহ অবলম্বন করিতে মনুষ্য সকল প্রবৃত্ত হইত না, কিম্বা সেই মত বিক্কতাকার ধারণ করিলে, তাহা বিরুতাকার ধারণ করিল কি না ইহা বোধ করিতে না পারা প্রযুক্ত দ্বিতীয় প্রত্যাদেশের আবশ্যক হইত। ঈশ্বর বাক্যাভিমানী ধৰ্ম্মমতের গৌরবের বিষয় যে সকল ধৰ্ম্মোপদেশ ও নীতিসুত্র সে প্রকার ধৰ্ম্মোপদেশ ও নীতিসূত্র যখন সেই ধৰ্ম্মানভিজ্ঞ ভিন্ন-দেশীয় জ্ঞানী মন্থয্যেরাও উক্ত করিয়াছেন দৃষ্ট হইতেছে, তখন ঈশ্বর-প্রত্যাদেশের জাৰশ্যকতা নাই ইহা বিলক্ষণ প্রমাণ হইতেছে । ঈশ্বর-প্রত্যাদেশ মানিবার পূর্বে যখন ঈশ্বরের অস্তিত্ব ও পূৰ্ণৰ মানিতে হয়, অর্থাৎ ঈশ্বর আছেন, তিনি জয়প্রমাদ-শূন্য, তিনি বাহা বলিতেছেন তাৰা কখনই মিথ্যা হক্টতে পারে না, এমত বিশ্বাস করিতে হয়, আর যখন তিনি