পাতা:ধর্ম্মতত্ত্বদীপিকা.pdf/২০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

नखंध अथriग्न । ** সেই কৰ্ম্ম না করিলে দেখা যায় যে, করুণাময় পরমেশ্বর সেই পাপ-স্কার-প্ৰপীক্ষিত চিত্তের উপর আত্মপ্রসাদরূপ অশ্বতসিঞ্চন করিয়া লঘুত্ব ও আরোগ্য প্রদান করেন। অনুতাপ ও তৎপরবর্তিনী নিৰ্বত্তি মনের পরিন-স্বরূপ হইয়াছে{ অনুতাপ মনকে পাপতাপ হইতে ৰিমুক্ত করাতে উছাকে ধৰ্ম্মের এক প্রধান রক্ষক বলিয়া গণ্য করিতে হইৰে । । ধৰ্ম্ম পরিরক্ষণ জন্য স্বত্যুকে সৰ্ব্বদা স্বরণ করা কর্তব্য । আমাদের সকলের উচিত যে, স্বত্যুকে স্মরণ করিয়া ঈশ্বরকে প্রীতি করি ও উহার প্রিয় কাৰ্য্য সাধন করি, কাল ৰিলম্ব করা উচিত নহে। যে হেতু কি জানি, স্বত্যু অদ্য রাত্রিতেই জাসিয়া আমাকে এই সম্বাদ দেয় যে, তোমাকে এক্ষণেই যাইতে হইবে! এক্ষণেই যাইতে হইৰে! কি ভয়ঙ্কর বাক্য । যে ব্যক্তি ধৰ্ম্মানুশীলনে কাল ৰিলম্ব করিয়া মৃত্যুর সহিত সাক্ষাৎ করে তাহার কি মানসিক যাতন উপস্থিত হয় । মৃত্যু সময়ে যখন তাহার সকল ইন্দ্রিয়-শক্তির ক্রমে ক্রমে হ্রাস হইতে থাকে, যখন তাহার স্ত্রী ও সম্ভানদিগের প্রিয় মনোহর জানন সে স্পষ্ট লক্ষ্য করিতে পারে না এবং পৃথিবী তাহার দৃষ্টি হইতে ক্ৰমে ক্রমে অন্তর্জিত হইতে থাকে, যখন সে মনে করে যে, জপ ক্ষণের মধ্যেই আমাকে এই সুন্দর দিবালোক পরিত্যাগ করিয়া যাইতে হইবে, অপেক্ষণ মধ্যেই আমার আত্মারূপ তরী অনন্ত ভাবী কালরূপ গাঢ় তিমিরাऋब गभूप्छ डांनमांन श्रे८ब, उथन जौबटनङ्ग भङ नषञ्च इथा ক্ষেপণ করাতে তাছার চিত্ত কি পৰ্য্যন্ত না ব্যাকুল হয়। অতএব অামীদিগের, উচিত যে কাল বিলম্ব না করিয়া ও a