পাতা:ধর্ম্মতত্ত্বদীপিকা.pdf/২০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

評帶謂*質州霄 1, 46t স্বরূপ প্রকাশ করেন না, এই বিবেচনা সৰ্ব্বদা করা সাধকেরু উচিত। ঈশ্বর-স্বরূপের এইরূপ প্রকাশ ও অপ্রকাশ সাধকের নিম্নলিখিত উক্তিরকারণ । “হে স্বপ্রকাশ পরমেশ্বর! আমার নিকট প্রকাশিত হও । যখন আমি তোমার প্রসন্ন বদন দেখিতে না পাই তখন কি পর্য্যন্ত দুঃসহ পরিতাপ সহ্য করি, তখন সকলই অন্ধীভুত তমসাবৃত হইয়া যায়, সকলই নীরস বোধ হয়, তখন আপনাকে কতই ভারাক্রান্ত বোধ করি । কিন্তু হে জীবনের জীবন । যখন আমি ; তোমার সে উৎসাহ-জনন প্রফুল্ল বদন অবলোকন করি তখন এই বিশ্বংসার এক অপূর্ব আনন্দ বেশ ধারণ করে ; তখন তোমার এই সুৰ্য্যের প্রভ। অতুৰ্জ্জুল ও মধুময় হয়, প্রত্যেক বায়ুর হিল্লোল মধু বহন করে, নদ নদী সকল মধু ক্ষরণ করে, নভোমওল মধুরাবৃত দেখায় ।” - - ঈশ্বরের সহবাস হইতে প্রচ্যুত হওয়া প্রকৃত সাধক সম্বন্ধে যেমন ভয়ের বিষয় এমন অন্য কিছুই নহে। পরম পুরুষাৰ্থ লাভের আশা ধৰ্ম্ম রক্ষার এক প্রধান উপায় । যখন আমরা মনে করি যে প্রত্যেক অপকৰ্ম্ম সেই অমৃত ধাম হইতে এক পদ পশ্চাদিকে গমন, তখন আমাদিগের চরিত্র পবিত্র রাখিবার জন্য অত্যন্ত যত্ন হয় । জীষরণ সেই অমৃত স্বরূপের পুত্র অতএব সেই অমৃত ধামের অধিকারী। কিন্তু পিতার সৎ সন্তানই পিতৃসমীপে যাইতে সক্ষম হয় । পিতার অঙ্কিা অবহেলন করিলে আমরা কি প্রকারে ভরসা করিতে পারি ষে পিতৃ-নিকেতনে স্থান প্রাপ্ত হইব ? পিতার আদেশ উল্লঙ্ঘন করিলে পরকালে অবশ্যই