পাতা:ধর্ম্মতত্ত্বদীপিকা.pdf/২২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* थभऊिङ्गदrtश्वrॉन ! পৰ্ব্বত ৰ সমুদ্র দর্শন করেন নাই তিনি পৰ্ব্বত ৰ সমুদ্র প্রথমে দেখিলে তাহার চিত্ত কি মহানন্দ-নীর দ্বারা প্লাৰিত, হয় । অভিনব মধুর সঙ্গীত স্বর উদ্ভাবন করিলে গায়কের চিত্ত কিরূপ দ্রবীভূত হইতে থাকে! প্রথম-শ্রেত আয়াসোপাজিত সুখ্যান্তি-রব কি সুমিষ্ট ও আনন্দপ্রদ গ্রন্থরচনা সময়ে যখন মহৎ ও সুশোভন ভাব সকল কোথা হইতে যেন মনের উপর বর্ষিত হইতে থাকে, সে সময় কি উল্লাসের সময় ! মনের মত মিত্র প্রথম প্রাপ্ত, অথবা অনেক দিনের বিরহ পরে পুনঃ প্রাপ্ত হইলে মন কি পৰ্য্যন্ত না আনন্দিত হয়। কিন্তু ঈশ্বর-পরায়ণ ধাৰ্ম্মিক ব্যক্তি যে সকল সুখোপভোগ করেন তাহার সহিত কি ঐ সকল সুখের তুলনা হইতে পারে? মনের অত্যন্ত শান্তিস্থল, সেই এক মাত্র মঙ্গল স্বৰূপের প্রক্তি একান্ত নির্ভর করা, সেই প্রাণারামে আরাম লওয়া, বিশ্বের সাধারণ কুশৃঙ্খলা ও বিশ্বঅষ্টার মঙ্গল মুৰ্ত্তি অবলোকন করা, বিশ্বাত্মার সহিত অভিন্ন ভাব হওয়া, এ সকল সুখ এতদ্রুপ যে বাক্যেতে তাহার বর্ণনা হয় না। ঋষীন্দ্র, মুনীন্দ্র, কবীন্দ্র সকল সে সুখ কিরূপ তাহাবাক্যেতে ব্যক্ত করিতে সমর্থ হয়েন না। ধাৰ্ম্মিক ব্যক্তি এক অভিনব চক্ষু দ্বারা জগৎকে অবলোকন করেন। তিনি সকলই মঙ্গলময় সকলই সুখময় দেখেন। অর্থলাভ, পৃথিবীর স্বরম্য স্থান পৰ্য্যটন, মহৎ ও কুশোভন ভাব উদ্ভাবনের উমাস, মনের মত মিত্র প্রাপ্তি এসকল সুখ সকলের লাভনীয় নহে, কিন্তু ধর্থোৎপাদ্য পরাৎপর সুখ সকলেরই লভনীয় । ধনী দরিদ্র পণ্ডিত অপণ্ডিত যুবা বৃদ্ধ সকলেই এই সুখ ভোগ করতে সমর্থ