পাতা:ধর্ম্মতত্ত্বদীপিকা.pdf/২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৪ ধৰ্ম্মতত্ত্ব-বিবেক । দিগের ক্ষীণ যুক্তি মাত্র । - অতএব স্থিরীক্লত হইতেছে যে य८उरु ॰उन्न, रुश्च जश्झ-श्लोम-शूलक नग्न शूङि-शूलकं । । যুক্তি ও আত্মপ্রত্যয় দ্বারা সত্য লাভ করা যায়। সত্য লাভের এই দুই উপায়ের মধ্যে কোনটাই অবজ্ঞার যোগ্য নহে । তাহীদের দুয়ের মধ্যে প্রভেদ এই যে আত্মপ্রত্যয় দ্বারা অব্যবহিতরূপে সত্য লাভ করা যায়; যুক্তি দ্বারা ব্যবহিত রূপে সত্যলাভ করা যায়। কিন্তু যে যুক্তি আত্মপ্রত্যয়ের বিরোধী তাহ সম্পূর্ণ রূপে অগ্রাহ। যেহেতু আত্মপ্রত্যয় আমাদিগের সকল জ্ঞানের পত্তনভূমি। যে শাস্ত্র আত্মপ্রত্যয় ও যুক্তির কার্য্য, পরস্পর সম্বন্ধ, নিয়ম ও ভ্রম নিবারণের উপায় অবধারণ করে তাহাকে প্রকৃত ন্যায়শাস্ত্র বলে । - জগতে সকল ঘটনা নিয়মানুসারে ঘটিয়া থাকে। অতএব বিশ্বাস কার্য্যের কোন নিয়ম না থাক। অসম্ভব। বিশ্বাস কার্য্যের নিয়ম সকল নিম্নে উল্লিখিত হইতেছে । সহজ জ্ঞানে আমরা যাহা জানি তাহ আমরা বিশ্বাস করি, ইহা বিশ্বাস কার্ষ্যের এক নিয়ম । মন একটী অথবা কতকগুলি দৃষ্টান্ত অবলম্বন করিয়া কোন সাধারণ তত্ত্ব স্থির ও সেই সাধারণ তত্ত্বে বিশ্বাস করে, ইহা বিশ্বাস কার্য্যের আর এক নিয়ম। এই নিয়মটা ব্যাপ্তি-নিশ্চয়ের পত্তন ভূমি । সত্য তত্ত্বের অভ্যন্তর ভুক্ত সত্যে মন বিশ্বাস করে, ইহা বিশ্বাস কর্ঘ্যের অার এক নিয়ম। ইহা ব্যাপ্যনিরূপণের মূল। * কি সত্য বিশ্বাস, কি মিথ্যা বিশ্বাস, সকল বিশ্বাসই উল্লি