পাতা:ধর্ম্মতত্ত্বদীপিকা.pdf/৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

N。& - ধৰ্ম্মতত্ত্ব-বিবেক । । যে, সমস্ত জগৎ এক সময় স্বস্ট হইয়াছিল এবং স্বজন সময়ের বিধামানুসারে তাছা অদ্যপি চলিতেছে। কাৰ্য্যমূলক যুক্তি জগতের কেবল দৃশ্যমান পদার্থের রচনা মাত্র প্রমাণ করিতে সমর্থ হয়, তাহ সমস্ত জগতের স্বজন প্রমাণ করিতে সক্ষম হয় না, ইহা পূর্বে প্রদর্শিত হইয়াছে এবং জগত ঈশ্বর দ্বারা সৃষ্ট হইয়াছে এই সত্য বিবেক-সংঘটিত আত্মপ্রত্যয় ও ভাবমূলক যুক্তি দ্বারা মানবহৃদয়ে উদিত হয়, ইহাও পূৰ্ব্বে প্রদর্শিত হইয়াছে। কার্ষ্যমুলক যুক্তি সেই জ্ঞানের উদয়ের প্রতি কেবল সহকারিত করে । প্রথমে মনুষ্য জগতে দুঃখ ক্লেশ দেখিয়া অলৌকিক পুরুষকে নিষ্ঠর ও কোপনস্বভাব বলিয়া বিশ্বাস করে, কিন্তু যখন বিজ্ঞান দ্বার অবগত হয় যে, অধিকাংশ নৈসর্গিক নিয়মের অভিপ্রায় মঙ্গল, তখন, তাহারদের সংস্থাপক অনেক পরিমাণে মঙ্গলময়, এই কাৰ্য্যমূলক যুক্তিসহকারে আত্মপ্রত্যয় *3 ভাবমূলক যুক্তি দ্বারা এই জ্ঞানের উদয় হয় যে, পরমেশ্বর శా মঙ্গলময়। ঈশ্বর সম্পূর্ণ মঙ্গলময় ইহা কাৰ্য্যমূলক যুক্তিদ্বারা সম্পূর্ণরূপে প্রমাণ হয় না এবং তাহা বিবেকংঘটিত আত্মপ্রত্যয় ও ভাবমূলক যুক্তি দ্বারা মানব-মনে উদিত হয়, তাহ পূর্বেই প্রদর্শিত হইয়াছে। । প্রথমে মনুষ্য কল্পনাবশতঃ ঈশ্বরের মনুষ্যৰৎ মানসবিকার ও ইচ্ছার পুনঃ পুনঃ পরিবর্তন আছে এমত বিশ্বাস । করে কিন্তু যখন তাহারা দেখে যে, জগতের দৃশ্যমান পদার্থ সকল নির্দিষ্ট নিয়মানুসারে কার্য্য করিতেছে, তখন,তাহদের কৰ্ত্তা নিৰ্বিকার, এই रुर्मूिलरु যুক্তি সহকারে জাত্মপ্রত্যয়