পাতা:ধর্ম্মতত্ত্বদীপিকা.pdf/৭২

心势 মুখ যদি নিত্য হয় আর হুঃখের লেশ মাত্র তাছাত্তে স্না থাকে তথাপি তিনি ঈশ্বরপ্রীতি রস স্কুধাপানের সুখের সহিত তুলনা করিয়া সে স্কুখকে সুখই ৰোধ করেন না । পারলৌকিক মুখেও ঈশ্বরজ্ঞান ও প্রীতিজনিত সুখ যদি মা থাকে তবে তাহ,অতি অকিঞ্চিৎকর রূপে তাছার নিকট প্রতীয়মান হয়। প্রীতির পূর্ণাবস্থা হইলে ভয় দুরীভূত হয়। ঈশ্বর প্রাপ্তির জন্য ঈশ্বরের প্রতি প্রীতি যেমন আবশ্যক ঈশ্বরের প্রিয় কাৰ্য্য সাধন তেমনি আবশ্যক। ঈশ্বরের প্রিয় কার্ষ্য সাধন না করিলে প্তাহার প্রতি যথার্থ গ্ৰীতি করা হয় না। পিতার আদেশ পালন না করিয়া কেবল র্তাহাকে প্রীতি করিলে কি হইবে ? কিন্তু আবার ওদিকে কেহ কেহ যাহা বলেন যে কেবল ঈশ্বরের প্রিয় কাৰ্য্য সাধন করিলেই হইল উহাকে প্রীতি করা আবশ্যক করে না, তাহা মনুষ্যস্বভাবসঙ্গত অথবা যুক্তিসঙ্গত নক্ষে । ঈশ্বরকে প্রীতি না করিলে জীবনের উদেশ্য আনন্দোপভোগ জন্য সৰ্ব্বাপেক্ষা মহৎ বৃত্তি প্রীতিবৃত্তিকে তাহার উপযুক্ত বিষয়ের প্রতি নিয়োজিত করা হয় না। অতএব, ঈশ্বরোপাসনাতে ঈশ্বরের প্রিয়কার্ষ্য সাধন যেমন আবশ্যক ঈশ্বরের প্রতি গ্ৰীতিতক্রপ আবশ্যক। পক্ষী যেমন দুই পক্ষ ব্যতীত উড়িতে সমর্থ হয় না তেমনি ঈশ্বরপ্রীতি ও প্রিয় কাৰ্য্য সাধন এই দুয়ের সংযোগ ব্যতীত আমরা ঈশ্বরসমীপে উপনীত হইতে পারি না । אי • পৃথিবীন্থ সকল প্রকার উপাসক ঈশ্বরের প্রিয় কাৰ্য্য সাধনকে ভঁtহার উপাসনার প্রধান অঙ্গ জ্ঞান করে । নিকৃষ্ট ধৰ্ম্মাবলম্বীরা ক্রিয়াকলাপরুপ বাহ্য অনুষ্ঠানকে স্তান্থার