পাতা:ধর্ম্মতত্ত্বদীপিকা.pdf/৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

जर्खम क्षुक । ஆரின் প্রমাণ দেওয়া যাইতে পারে না অথচ আমরা তাঁহাতে মণ বিশ্বাস করিয়া থাকিতে পারি না। ন্যায়ান্যায়ের ভাৰ স্কুল ভাব। তাহ অন্য কোন ভাব হইতে উৎপন্ন নছে । এই ন্যায়ান্যায় ৰোধ সকল দেশের সকল কালের সকল লোকেরই আছে, ষে হেতু ন্যায়াম্যায়ের ভাব হৃদয়ে সঞ্চারিত হইবার উপলক্ষ সকলেরই সম্বন্ধে ঘটে। সকল দেশেই ন্যায়ৰান ব্যক্তি পূজিত হন; সকল দেশেই অন্যায়াচারী পরপীড়োপজীবী হুরাত্মা স্কৃণিত হয়। প্রত্যেক জাতি মধ্যে সৰ্ব্বজন-মান্য নীতিসুত্র সকল প্রচলিত অাছে। যেখানে লোকে সমাজবদ্ধ হইয়া আছে সেইখানেই এই ম্যায়ান্যায় বোধ তাহীদের হৃদয়ে বর্তমান দেখা যায়। দক্ষু্যদলের মধ্যেও এই বোধের সম্ভাৰ কিয়ৎ পরিমাণে দৃষ্ট হয় । ম্যায়ের নিয়ম সকল কিয়ং পরিমাণে পালন না করিলে দত্ম্যদলও থাকে না । । - ঈশ্বর এই ন্যায়ান্যায় বোধ মনুষ্যের মনে স্থাপন করিয়া কার্ষ্যের ন্যায়ান্যায় বিষয়ে তাহার অভিপ্রায় মনুষ্যদিগকে ব্যক্ত করিয়াছেন। ঈশ্বর মনে করিলে মনের প্রকৃতি অন্য প্রকার করিতে পারিতেন কিন্তু যিনি মনের অধিপতি, মানবমন র্যাহার অতি যত্বের ধন, তিনুি সুনিৰ্ম্মল শাস্তির উদ্দেশে তাহাকে উক্ত শুভকরী বৃত্তি প্রদান করিয়াছেন। এই ন্যায়ান্যায়-বিবেক-বৃত্তি লোক-সমাজের সম্ভেদ নিবারণার্থে লেতুস্বরূপ হইয়াছে মন্থয্যের ঐ বৃত্তির একবারে উচ্ছেদ হইলে লোকসমাজ এক দুগু রক্ষণ পায় না । ষে সকল সংশয়-বাদীরা মনুষ্যের উক্ত বৃত্তির সম্ভাৰ স্বীকার করেন না