পরিমাণে ইজিয়ের তৃপ্তি, বাসনার প্রবলত, সেই পরিমাণে দম্পতিগ্রীতিও পাশবতা প্রাপ্ত SDDDS BB BBD DBBBD DBBBB BBBB BBBB BB BBD BBBS BBD অবস্থায় তাহার সামঞ্জস্ত আৰশুক । যে সকল নিয়ম পুৰ্ব্বে বলা হইয়াছে জাহাই সামঞ্জস্তের উত্তম উপায়। : r ... . . . . . o o শিষ্য। আমি যত দূর বুঝিতে পারি, এই কামবৃত্তিই সৃষ্টিরক্ষার উপায়। দম্পতিপ্রতি ব্যতীত ইহার দ্বারাই জগৎ রক্ষিত হইতে পারে। ইহাই তবে নিষ্কাম ধৰ্ম্মে পরিণত করা যাইতে পারে । দম্পতিগ্ৰীতি যে নিষ্কাম ধৰ্ম্মে পরিণত করা যাইতে পারে, এমন বিচারপ্রণালী দেখিতেছি না । গুরু । স্মরজ বৃত্তিও যে নিষ্কাম কৰ্ম্মের কারণ হইতে পারে, ইহা অামি স্বীকার করি। কিন্তু তোমার আসল কথাতেই ভুল। দম্পতিগ্রীতি ব্যতীত কেবল পাশব বৃত্তিতে জগৎ রক্ষা হইতে পারে না । শিষ্য । পশুস্থষ্টি ত কেবল তদ্বারাই রক্ষিত হইয় থাকে ? - গুরু। পশুস্থষ্টি রক্ষিত হইতে পারে, কিন্তু মনুষ্যস্থষ্টি রক্ষা পাইতে পারে না । কারণ পশুদিগের স্ত্রীদিগের আত্মরক্ষার ও আত্মপালনের শক্তি আছে । মকুন্ত্যন্ত্রীর তাহ নাই। অতএব মনুষ্যজাতি মধ্যে পুরুষ দ্বারা স্ত্রীজাতির পালন ও রক্ষণ না হইলে স্ত্রীজাতির বিলোপের সম্ভাবনা । শিষ্য । মনুষ্যজাতির অসভ্যাবস্থায় কিরূপ ? গুরু । যেরূপ অসভ্যাবস্থায় মনুষ পশুতুল্য, অর্থাৎ বিবাহপ্রথা নাই, সেই অবস্থায় স্ত্রীলোক সকল আত্মরক্ষায় ও আত্মপালনে সঙ্গত কি না, তাহ বিচারের প্রয়োজন নাই । কেন না, তাদৃশ অসভ্যাবস্থার সঙ্গে ধৰ্ম্মের কোন সম্বন্ধ নাই। মনুষ্য যত দিন সমাজভুক্ত না হয়, তত দিন তাহীদের শারীরিক ধৰ্ম্ম ভিন্ন অন্য ধৰ্ম্ম নাই বলিলেও হয় । ধৰ্ম্মাচরণ জন্ত সমাজ আবশ্বক । সমাজ ভিন্ন জ্ঞানোন্নতি নাই ; জ্ঞানোন্নতি ভিন্ন ধৰ্ম্মাধৰ্ম্ম জ্ঞান সম্ভবে না। ধৰ্ম্মজ্ঞান ভিন্ন ঈশ্বরে ভক্তি সম্ভবে না ; এবং যেখানে অন্ত মনুষ্যের সঙ্গে সম্বন্ধ নাই, সেখানে মমুন্যে প্রীতি প্রভৃতি ধৰ্ম্মও সম্ভবে না। অর্থাৎ অসভ্যাবস্থায় শারীরিক ধৰ্ম্ম ভিন্ন অস্ত্য কোন ধৰ্ম্ম সম্ভব নহে ।
- ר ל
-- সময়ে স্থার স্থান জৰিকার না করুক, দম্পতিগ্রীতির সঙ্গে সংযুক্ত হয় । সে অবস্থায়, যে