পাতা:ধর্ম্মতত্ত্ব (প্রথম খন্ড) - গৌরগোবিন্দ রায়.pdf/১২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

. ! : ধৰ্ম্মতত্ত্ব । . বাহকগণের সঙ্গে যোগানুভব হয় ; কিন্তু দেখিতেছি কেহই সে ভাবে প্রবচন । করিয়াত শেষ করেন, অন্য শাস্ত্রীয় বচনগুলি উপেক্ষিত হয়। এ সকল কি তুমি । বিৰেক । আমি তোমায় পুনঃ পুনঃ বলিয়াছি, এখনও অনেক উপাসক উপাসনা ঠিক ভাবে করেন না, ভিন্ন ভিন্ন অঙ্গ সকল কেন উপাসনায় সন্নিবিষ্ট । श्य् ग्रांएछ डांश डीएवन न, श्डद्रां९ अल्डाक উপাসকের এ সকল বিষয়ে যে যথেচ্ছাচরণ প্রকাশ পাইবে, তাঙ্গা আর একটা অসম্ভব কি ? : বুদ্ধি। তুমি বলিলে, ভবেন না। তাই স্বেচ্ছাচরণ প্ৰকাশ পায়। তবে কি . . . উপাসনা ভাবিয়া স্থির করিবার বিষয় ? ' ' বিবেক। ভাবনা এ শব্দটিকে তুমি এত তুচ্ছ মনে করিতেছি কেন ? যে ব্যক্তি যে বিষয়ে ভাবে না, অর্থাৎ মনোভিনিবেশ করে না, সে তাহার তত্ত্ব কিছুই জানিতে পারে না । বল কোন সত্যের আবিষ্কার, বিনা ভাবনা বা চিত্তনিবেশে হইয়াছে ? উপাসনারীতি যদি আমরা মনে করি কোন মানুষের মনঃ কল্পনা প্ৰস্ত, কোন প্রকার । সাধন না করিয়া যখন যাহা কল্পনার ভাল লাগিয়াছে, তাহাই উপাসনার অঙ্গরূপে জুড়িয়া দেওয়া হইয়াছে, তাহা হইলে ঈদৃশ উপাসনাধীীতি যাহাতে শীঘ্ৰ বিলুপ্ত হইয়া যায়, তাহ করাই শ্ৰেয়ঃ। আর যদি এ কথা সত্য হয় যে, সাধক যত অগ্রসর श्वांछन, নূতন নূতন আলোক লাভ করিয়াছেন । এবং সঙ্গে সঙ্গে উপাসনারীতি স্বভাবতঃ সহজে উদ্ভূত হইয়াছে, উহা সৰ্ব্বদা আত্মার উপযোগী, ਠ হইলে প্ৰত্যেক সাধকের পর পর অঙ্গগুলির । সংযোগের কারণ অবশ্য বুঝিয়া লইতে হইবে। উপাসনার অঙ্গগুলিতে যত তিনি চিত্তাভিনিবেশ করিবেন, তত উচ্চার ভিতরকার তত্ত্ব অবগত হইতে পরিবেন। আমি তোমায় উপাসনাতত্ত্বসম্বন্ধে যতগুলি কথা বলিয়াছি, উহা কেবল, দিগদৰ্শনমাত্র । , প্রত্যেক সাধক আরও উহার মধ্যে গভীর তত্ত্বদর্শন করিবেন, ইহাই আমার ; ਚੋਅ . . . . . . . . . . ਦੋ སོ། t বুদ্ধি। যাউক, ও সকল কথ উক। প্রবচনপাঠের পর যে প্রার্থনা হয় ।