পাতা:ধর্ম্মনীতি - প্রথম ভাগ (অক্ষয় কুমার দত্ত).pdf/১০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৯২ ধৰ্ম্মনীতি। ' নিরূপিত সময়ে পরিবারস্থ অন্য সকলের সহিত একর মিলিত হইয়। ভদাতান্তকরণে জগৎপাত জগদীশ্বরের আরাধনা করিতেন । স্ত্রাপুৰুষে পরস্পর কিরূপ ব্যবহার করিতে হয়, এবং উভয়ে সুশিক্ষিত ও এক-ধৰ্ম্মানুরক্ত হওয়া কিরূপ সুখের বিষয়, গুণ-সাগর লিওপোল্ড ও তঁrহার গুণবতী ভার্ষণ শার্লট তাহার সুন্দর झुझेख्-झुल । A এক্ষণে আমাদিগের দেশ যেরূপ কুর্দশাগ্ৰস্ত, তাহাতে স্বামী স্বীয় পত্নীকে শিক্ষণ দান না করিলে আর উপায় নাই । স্ত্রীগণ পিতৃ-গৃহে শিক্ষা পায় না, এবং যদিও এক্ষণে কেহ কেহ আপেন কন্যাকে কিঞ্চিৎ কিঞ্চিৎ শিক্ষণ দিতে আরম্ভ করিয়াছেন, কিন্তু সে শিক্ষা প্রকতরূপ বিদ্যাশিক্ষণ বলিয়া ধর্তব্য নহে । কি বিপণনানুসারে গৃহকাৰ্য্য সম্পাদন করিতে হয়, এবং কিরূপেই বা সন্তানদিগকে উচিতমত শিক্ষাদান ও প্রতিপালন পূর্বক ধৰ্ম্মপথে প্ররত্ত করিয়া বিনীত করিতে হয়, এতদেশীয় স্ত্রীলোকের তাহার রীতিমত শিক্ষা পায় না । এই নিমিত্ত, ভৰ্ত্ত ও ভাৰ্য উভয়কেই নানা বিষয়ে অসুখী থাকিতে হয়, সন্তান সকল অবিনীত ও অসচ্চরিত্র হইয়া পিত। মাতার অশেষ প্রকার ক্লেশ উৎপাদন করে, এবং পরিবারস্থ স্ত্রীলোকদিগের দোষে অন্য অন্য পরিজনেরাও অনেক বিষয়ে মনঃপীড়া পায় । অতএব, স্ব স্ব সহধৰ্ম্মিণীকে বিদ্যারূপ সুধারসের স্বাদ-গ্রছে সমর্থ করিতে যত্ন করা স্বামীদিগের অবশ্য কর্তব্য । , দম্পতীর পর পর ব্যবহার-বিষয়ে যৎকিঞ্চিৎ যাহা