পাতা:ধর্ম্মনীতি - প্রথম ভাগ (অক্ষয় কুমার দত্ত).pdf/১১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

> ob" ধৰ্ম্মনীতি । ভাগ এক মাসের মধ্যে ৪ প্রায় অৰ্দ্ধক পণচ বৎসরের মধ্যে মৃত্যু-মুখে পতিত হয়, এবং সেন্টকিল্ড নামক উপদ্বীপ স্থিত শিশুগণের দশ ভাগের আট ভাগ ভূমিষ্ঠ হইবার পর দ্বাদশ দিবসের মধ্যেই প্রাণ ত্যাগ করে । এই সমস্ত নিদাৰুণ কুর্ঘটনা শারীরিক নিয়ম লঙ্ঘনের ফল, তাহার সন্দেহ মাই । ষে দেশের লোকেরা শিশুগণের রক্ষণাবেক্ষণ বিষয়ে যে পরিমাণে শারীরিক নিয়ম প্রতিপালন করিয়াছেন, তথায় তৎপরিমাণে ভাহণদের রোগ নিরাত্তি ও অপরদ্ধি হইয়া আসিয়াছে । ন্যানাধিক শত বর্ষ পূর্বে লণ্ডন নগরীয় শ্রমোপাঙ্গীবা শিল্পকর লোকদিগের সন্তানের ২৪ জনের মধ্যে ১৩ জন করিয়া এক বৎসর বয়ঃক্রমের পূর্বেই প্রাণভাগ করিত। পরে যখন রাজ-বিধানানুসারে এ fবষয়ের তত্ত্বানুস দান হইয় তাহণদের রক্ষণাবেক্ষণ বিষয়ে উৎকট নিয়ম প্রচলিত হইল, তখন তাহণদের রোগ ও মৃত্যুর অতিমাত্র হ্রাস হইয়া আসিল । পূর্বে যে স্থলে প্রতিবর্ষে ২,৩০০ শিশুর প্রাণ-বিয়োগ হইত, ঐ নিয়ম প্রচলিত হইলে, ৪৫০ জন মাত্র - মৃত্যু-মুখে পতিত হইতে লাগিল । পরমেশ্বর-প্রতিষ্ঠিত কতিপয় শারীরিক বিধানের বিৰুদ্ধাচরণ হওয়াতে, এক স্থানে এক এক বৎসরে ২,১৫০ জনের জীবন নষ্ট হইত, এবং উrহার সেই সমুদায় মঙ্গলময় নিয়ম পরিপালিত হওয়াতে, বৎসর.'বৎসর ততগুলি মানৰ প্ৰাণ দান পাইতে লাগিল। এই উদাহরণ দর্শন করিয়া যাহার