পাতা:ধর্ম্মনীতি - প্রথম ভাগ (অক্ষয় কুমার দত্ত).pdf/১২

প্রথম অধ্যায় । \o করিতে ও মনুষ্যের মধ্যে অগ্রগণ্য বলিয়া অঙ্গীকার করিতে সকলেরই প্ররত্তি হয় ।” অতএব, ধৰ্ম্মরূপ মত্ব"রত্ব সর্বোৎকৃষ্ট পদার্থ। এই পরম পদার্থের স্বরূপ কি, এবং কোন কোন কৰ্ম্মই বা যথার্থ ধৰ্ম্ম তাহ বিবেচনা করা মনুষ্যের প্লক্ষে সৰ্ব্বতোভাবে কৰ্ত্তব্য ।” ষে বিদ্যা অপায়ন করিলে, ঐ দুই বিষয় অবগত হওয়া যায়, তাহ কে ধৰ্ম্মনীতি কহে । ** অপর সাধারণ সকলেই কতকগুলি কৰ্ম্মকে সৎ কৰ্ম্ম, আর কতকগুলিকে তাদং কৰ্ম্ম বলিয়া জানেন । ক্ষুপতুরকে অন্ন-দান, অজ্ঞানকে জ্ঞান প্রদান, বিপন্ন ব্যক্তির বিপছুদ্ধার, উপকারীর প্রতুপিকার এই সমুদায়কে সৎ কৰ্ম্ম, এবং অর্থাপহরণ, পর-পীড়ন, প্রতারণ, নরহতণ এই সমুদায়কে অসৎ কৰ্ম্ম বলিয়া মনুষ্য-মাত্রেরই BBBBB BBBS BB BBBS BB BBBB KBBBSD কৰ্ম্ম-সমুদায়কে সৎ কৰ্ম্ম এবং শেষোক্ত কৰ্ম্ম-সমুদায়কে তাসং কৰ্ম্ম বলিয়া থাকি, তাহ বিচার কর' কর্তৃবা । , কর্তব্যাকর্তব্য নিরূপণ করিতে হইলে, আগ্নে তামদের মানসিক প্রক্রতি নিরূপণ করিতে হয় । মানসিক প্রকত্তি নিরূপ্লিত হইলেই, কৰ্ত্তবাণকৰ্ত্তব্য নিরূপিত হইলে । মনুষ্যের মনোন্নত্তি তিন প্রকার ; নিকটপ্ররম্ভি, বুদ্ধিরত্তি ও ধৰ্ম্মপ্ররত্তি। কাম, অপতা-স্নেহ, অর্জমপূহ, জিঘাংসা প্রভৃতির নাম নিরস্টপ্ররক্তি ; উপমিতি, অনুমিতি প্রভূতি যে সমস্ত রক্তি দ্বারা পদার্থ-জুমি ও বিচার-শক্তি জন্মে, তাহার নাম বুদ্ধিরক্তিত্ব অণর উপ